ঢাকা ০৮:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ‘শহীদ মুগ্ধের বাবা ও আতিকুলকে চেনেন না, তিনি শুধু চিনেন এস আলমের গাড়ি Logo “অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, পাকিস্তানের সব উপকার ভুলে গেছে আফগানিস্তান” Logo বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে সকল ফ্লাইট বাতিল, ভোগান্তিতে যাত্রীরা Logo ‘শাহজালাল বিমানবন্দরের আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে’ Logo বিলুপ্তির পথ থেকে জৌলুস ফিরে পাচ্ছে ৩শ বছর পুরনো জামালপুরে ঔতিহ্যবাহী শুটকির বাজার Logo জুলাই যোদ্ধাদের অবরোধ কর্মসূচি আজ Logo আগামীকাল রিয়া মনিকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করব: হিরো আলম Logo কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে হাজারো মোটরসাইকেল নিয়ে শোভাযাত্রা Logo রায়পুরের দুই বোনের বিস্ময়কর সাফল্য: একসঙ্গে হাফেজা, একসঙ্গে জিপিএ-৫ Logo এনসিপির বিচক্ষণতার অভাব রয়েছে: মির্জা ফখরুল

২৪ ঘণ্টা পর মুক্ত কুয়েট উপাচার্য

২৪ ঘণ্টা পর মুক্ত কুয়েট উপাচার্য

অবরুদ্ধের প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাছুদ মুক্ত হয়েছেন। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে কুয়েট মেডিক্যাল সেন্টার থেকে তিনি মুক্ত হন।

এদিকে কুয়েটে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ থাকার সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রো-ভিসি ও ছাত্রবিষয়ক পরিচালককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে শিক্ষার্থীরা প্রশাসকশূন্য ঘোষণা করেন। পরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সরকারের কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়ে এলাকা ত্যাগ করলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের ন্যায্য দাবি উপেক্ষা করছে। ফলে তারা কঠোর অবস্থান নিতে বাধ্য হয়েছেন।

এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসে ফিরে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

‘শহীদ মুগ্ধের বাবা ও আতিকুলকে চেনেন না, তিনি শুধু চিনেন এস আলমের গাড়ি

২৪ ঘণ্টা পর মুক্ত কুয়েট উপাচার্য

আপডেট সময় ০৭:২৪:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

অবরুদ্ধের প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাছুদ মুক্ত হয়েছেন। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে কুয়েট মেডিক্যাল সেন্টার থেকে তিনি মুক্ত হন।

এদিকে কুয়েটে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ থাকার সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রো-ভিসি ও ছাত্রবিষয়ক পরিচালককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে শিক্ষার্থীরা প্রশাসকশূন্য ঘোষণা করেন। পরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সরকারের কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়ে এলাকা ত্যাগ করলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের ন্যায্য দাবি উপেক্ষা করছে। ফলে তারা কঠোর অবস্থান নিতে বাধ্য হয়েছেন।

এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসে ফিরে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।