দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আলু এবং পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। শনিবার ভারতীয় ৩৮ ট্রাকে ৯৭৭ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে এ স্থলবন্দর দিয়ে। যার ফলে কমতে শুরু করেছে আলুর দাম। কেজিপ্রতি প্রকারভেদে ২ থেকে ৩ টাকা কমেছে ভারতীয় আলুর দাম।
বর্তমানে ভারতীয় সাদা আলু ৩০ টাকা এবং লাল আলু ৩২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সেই সঙ্গে কমেছে দেশি আলুর দামও। বড় জাতের দেশি আলু ২ টাকা কমে ৩৮ টাকা এবং ছোট জাতের দেশি আলু ৫ টাকা কমে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
অন্যদিকে পেঁয়াজের দামও কমেছে। চারদিনের ব্যবধানে কেজিপ্রতি কমেছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। বর্তমানে ভারতীয় ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ ১৫ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৭৩ টাকায় এবং সাউথ জাতের পেঁয়াজ ২০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা দরে। আমদানি অব্যাহত থাকলে আরও কমতে পারে দাম বলছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। দাম কমাতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, ভারত থেকে ১০০ থেকে ১৫০ ডলারে আলু এবং সেই সঙ্গে পেঁয়াজ ৮০০ ডলারে আমদানি করা হচ্ছে। দেশের বাজারে নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক রাখতে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা বিভিন্ন পণ্য আমদানি করে থাকে। ইতোমধ্যে আলু এবং পেঁয়াজের দাম অনেকটাই কমেছে।