ঢাকা ১২:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ই-রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম স্থবির: থমকে আছে ভূমি ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল রূপান্তরের স্বপ্ন Logo পরনিন্দা ও অপরের সমালোচনা মানবজাতির এক নিকৃষ্ট অভ্যাস। কারো অনুপস্থিতিতে তার দোষ বর্ণনাই হলো পরনিন্দা বা পরসমালোচনা। Logo জ্বালানি তেলের বাজারে দরপতনের ইঙ্গিত Logo তেহরান থেকে পাকিস্তান সীমান্তে পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি Logo গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত Logo দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস Logo ঢাবির মলচত্বরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা তরুণী Logo শেখ হাসিনা পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন প্রেস সচিব Logo রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়লো Logo টিভিতে যে খেলা দেখবেন আজ

বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:২০:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • 78

বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের উন্নয়নে অতিরিক্ত ৩ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এই অর্থ ‘অ্যানহ্যান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং অব পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ইন ইস্টার্ন রিজন’ প্রকল্পে ব্যয় করা হবে। প্রকল্পটি বৃহত্তর কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং নোয়াখালী অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং চাহিদা পূরণের লক্ষ্য নিয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে ঋণ চুক্তি সই হয়। বাংলাদেশের পক্ষে ইআরডি সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন এই চুক্তিতে সই করেন।

মূল ঋণ চুক্তিটি ২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল বিশ্বব্যাংকের স্কেল আপ ফ্যাসিলিটি (এসইউএফ) তহবিলের আওতায় স্বাক্ষরিত হয়েছিল। তখন প্রকল্পটির জন্য ৩ হাজার ৬৪২ কোটি ৪৮ লাখ টাকার সমপরিমাণ ঋণ সহায়তা দেওয়া হয়েছিল। তবে কোভিড-১৯ মহামারির সময় মূল অর্থায়ন থেকে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অন্য কোভিড-১৯ সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে প্রকল্পটি সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য অতিরিক্ত ৩ কোটি ডলার প্রয়োজন, যা বিশ্বব্যাংক থেকে নেওয়া হচ্ছে।

ঋণটি ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। এর সুদের হার ১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং সার্ভিস চার্জ ০ দশমিক ৭৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। অনুত্তোলিত ফান্ডের জন্য সর্বোচ্চ ০ দশমিক ৫০ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ ধার্য থাকলেও, আগের বছরের মতো বিশ্বব্যাংক বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই অর্থবছরে কোনো কমিটমেন্ট ফি দিতে হবে না।

ই-রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম স্থবির: থমকে আছে ভূমি ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল রূপান্তরের স্বপ্ন

বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

আপডেট সময় ০৭:২০:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের উন্নয়নে অতিরিক্ত ৩ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এই অর্থ ‘অ্যানহ্যান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং অব পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ইন ইস্টার্ন রিজন’ প্রকল্পে ব্যয় করা হবে। প্রকল্পটি বৃহত্তর কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং নোয়াখালী অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং চাহিদা পূরণের লক্ষ্য নিয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে ঋণ চুক্তি সই হয়। বাংলাদেশের পক্ষে ইআরডি সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন এই চুক্তিতে সই করেন।

মূল ঋণ চুক্তিটি ২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল বিশ্বব্যাংকের স্কেল আপ ফ্যাসিলিটি (এসইউএফ) তহবিলের আওতায় স্বাক্ষরিত হয়েছিল। তখন প্রকল্পটির জন্য ৩ হাজার ৬৪২ কোটি ৪৮ লাখ টাকার সমপরিমাণ ঋণ সহায়তা দেওয়া হয়েছিল। তবে কোভিড-১৯ মহামারির সময় মূল অর্থায়ন থেকে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অন্য কোভিড-১৯ সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে প্রকল্পটি সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য অতিরিক্ত ৩ কোটি ডলার প্রয়োজন, যা বিশ্বব্যাংক থেকে নেওয়া হচ্ছে।

ঋণটি ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। এর সুদের হার ১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং সার্ভিস চার্জ ০ দশমিক ৭৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। অনুত্তোলিত ফান্ডের জন্য সর্বোচ্চ ০ দশমিক ৫০ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ ধার্য থাকলেও, আগের বছরের মতো বিশ্বব্যাংক বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই অর্থবছরে কোনো কমিটমেন্ট ফি দিতে হবে না।