ঢাকা ০২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৫ দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে মির্জা আব্বাস

রাজধানীর শাহজাহানপুর থানার নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।

রোববার (৫ নভেম্বর) ঢাকার আদালতে তাকে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মো. নুরুল ইসলাম।

এর আগে গত ১ নভেম্বর এ মামলায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন তার পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

৩১ অক্টোবর রাতে রাজধানীর শহীদবাগ থেকে মির্জা আব্বাসকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। এর আগে ২৯ অক্টোবর শাহজাহানপুর থানার উপপরিদর্শক মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মির্জা আব্বাসকে প্রধান আসামি করে মামলা করেন। মামলায় ৪৯ জনের নাম উল্লেখসহ ৭০০-৮০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২৮ অক্টোবর বিকেল ৩টা ৪০ মিনিটে নয়াপল্টনে সমাবেশ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ ওরফে মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে ও নির্দেশনায় আসামিরা বেআইনিভাবে দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে স্লোগান দেন।

তারা জনমনে আতঙ্ক ও ভীতি সৃষ্টি করে শাহজাহানপুর এলাকায় নাশকতামূলক ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম পরিচালনা এবং হত্যার উদ্দেশ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। ককটেল বিস্ফোরণ ও পুলিশের সরকারি কাজে বাধা প্রদান করেন তারা। এসময় আসামিরা অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে যান।

জনপ্রিয় সংবাদ

৫ দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে মির্জা আব্বাস

আপডেট সময় ০৩:৪১:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ নভেম্বর ২০২৩

রাজধানীর শাহজাহানপুর থানার নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।

রোববার (৫ নভেম্বর) ঢাকার আদালতে তাকে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক মো. নুরুল ইসলাম।

এর আগে গত ১ নভেম্বর এ মামলায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন তার পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

৩১ অক্টোবর রাতে রাজধানীর শহীদবাগ থেকে মির্জা আব্বাসকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। এর আগে ২৯ অক্টোবর শাহজাহানপুর থানার উপপরিদর্শক মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মির্জা আব্বাসকে প্রধান আসামি করে মামলা করেন। মামলায় ৪৯ জনের নাম উল্লেখসহ ৭০০-৮০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২৮ অক্টোবর বিকেল ৩টা ৪০ মিনিটে নয়াপল্টনে সমাবেশ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ ওরফে মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে ও নির্দেশনায় আসামিরা বেআইনিভাবে দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে স্লোগান দেন।

তারা জনমনে আতঙ্ক ও ভীতি সৃষ্টি করে শাহজাহানপুর এলাকায় নাশকতামূলক ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম পরিচালনা এবং হত্যার উদ্দেশ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। ককটেল বিস্ফোরণ ও পুলিশের সরকারি কাজে বাধা প্রদান করেন তারা। এসময় আসামিরা অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে যান।