ঢাকা ০৪:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ২৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo নির্বাচনে সামান্যতম পক্ষপাতিত্ব দেখালে ব্যবস্থা: ইসি সানাউল্লাহ Logo সাংবাদিক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন ও হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি Logo রাষ্ট্র শুধু আইন দেখায়, কবরের অপেক্ষা করে—আক্ষেপ জুলাই আহত খালেদ মাহমুদের Logo খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ মোট ভোটার ১২ কোটি ৬১ লাখ,নতুন ৪৫ লাখ Logo ঢাকা-উত্তরবঙ্গ মহাসড়ক অবরোধ করেছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা Logo নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদারে পুলিশের জন্য ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার পরিকল্পনা Logo আজ থেকে ট্রাকে তেল, চিনি ও ডাল বিক্রি করবে টিসিবি Logo আজ ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ Logo যেভাবে দেখবেন এসএসসির পুনঃর্নিরীক্ষণের ফল Logo পর্দা নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যে জবি ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে

‘শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা জায়েজ হয়ে গিয়েছিল’

‘শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা জায়েজ হয়ে গিয়েছিল’

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, জুলাইতে হাসিনা বলেছিল যাকে যেখানে পাবে গুলি করবে দেখামাত্র। এই গুলি করা তো জুলাইতে প্রথম হয়নি আগেও হয়েছে।

আবরার ফাহাদ ও বিশ্বজিৎ প্রসঙ্গে শিবির সেক্রেটারি বলেন ছাত্র শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। ছাত্র শিবির সন্দেহে- শব্দগুলো এতবার ব্যবহার করা হয়েছে এই শব্দ দিয়ে যাকে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলাকে জায়েজ করে দিয়েছেন আপনারা। এখন প্রশ্ন হলো, আবরার আর বিশ্বজিৎ যদি সত্যিকার অর্থে ছাত্র শিবির না করতো তাহলে কি তারা আমাদের কাছে পরিচিতি পাইতো!

জাহিদুল ইসলাম বলেন, আবরার আর বিশ্বজিতের মত এইরকম শত শত ঘটনা আছে যেগুলো সামনে আসেনি কারণ ছাত্র শিবিরের নাম থাকে। আর সেই কারণেই জুলাই গণহত্যা সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা এখন মামলা-বাণিজ্য দেখতে পাচ্ছি। এরকম অনেকে যারা গণহত্যার সাথে জড়িত ছিল না তাদের নাম চলে আসছে আবার অনেকে জড়িত থেকেও বাণিজ্য করে নাম বাদ দিচ্ছে। জামিনের ঘটনাও ঘটছে।

তিনি আরো বলেন, আর এদিকে আমরা আওয়ামী লীগকে এখন ভিকটিম হিসেবে উপস্থাপন করতে দেখা যায়। তাদের নির্বাচনে কেন অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না ও তাদের কেন কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না এসব নিয়ে কথা চলছে। মনে রাখবেন হাজার লাশের উপর আমরা বসে আছি এখন।

জনপ্রিয় সংবাদ

নির্বাচনে সামান্যতম পক্ষপাতিত্ব দেখালে ব্যবস্থা: ইসি সানাউল্লাহ

‘শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা জায়েজ হয়ে গিয়েছিল’

আপডেট সময় ১২:৩৮:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, জুলাইতে হাসিনা বলেছিল যাকে যেখানে পাবে গুলি করবে দেখামাত্র। এই গুলি করা তো জুলাইতে প্রথম হয়নি আগেও হয়েছে।

আবরার ফাহাদ ও বিশ্বজিৎ প্রসঙ্গে শিবির সেক্রেটারি বলেন ছাত্র শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। ছাত্র শিবির সন্দেহে- শব্দগুলো এতবার ব্যবহার করা হয়েছে এই শব্দ দিয়ে যাকে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলাকে জায়েজ করে দিয়েছেন আপনারা। এখন প্রশ্ন হলো, আবরার আর বিশ্বজিৎ যদি সত্যিকার অর্থে ছাত্র শিবির না করতো তাহলে কি তারা আমাদের কাছে পরিচিতি পাইতো!

জাহিদুল ইসলাম বলেন, আবরার আর বিশ্বজিতের মত এইরকম শত শত ঘটনা আছে যেগুলো সামনে আসেনি কারণ ছাত্র শিবিরের নাম থাকে। আর সেই কারণেই জুলাই গণহত্যা সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা এখন মামলা-বাণিজ্য দেখতে পাচ্ছি। এরকম অনেকে যারা গণহত্যার সাথে জড়িত ছিল না তাদের নাম চলে আসছে আবার অনেকে জড়িত থেকেও বাণিজ্য করে নাম বাদ দিচ্ছে। জামিনের ঘটনাও ঘটছে।

তিনি আরো বলেন, আর এদিকে আমরা আওয়ামী লীগকে এখন ভিকটিম হিসেবে উপস্থাপন করতে দেখা যায়। তাদের নির্বাচনে কেন অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না ও তাদের কেন কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না এসব নিয়ে কথা চলছে। মনে রাখবেন হাজার লাশের উপর আমরা বসে আছি এখন।