ঢাকা ০১:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু Logo চীনে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যা বলেছিলেন ড. ইউনূস? যেজন্য হতভম্ব ভারত Logo জামায়াতের ঈদ উপলক্ষে প্রীতি ভোজের ঘটনায় বিএনপি – যুবলীগের হামলা Logo শহীদ নাসিব হাসান রিহান-এর পরিবারের সদস্যদের সাথে আমীরে জামায়াতের ঈদ কুশল বিনিময় Logo ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ Logo মিয়ানমারে ভূমিকম্প: ২ হাজার ছাড়াল নিহতের সংখ্যা Logo গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: খালেদা জিয়া Logo ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ Logo ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’স্লোগান, বিএনপির সাথে সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ ১ Logo আইপিএলসহ টিভিতে যা দেকবেন আজ

‘শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা জায়েজ হয়ে গিয়েছিল’

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, জুলাইতে হাসিনা বলেছিল যাকে যেখানে পাবে গুলি করবে দেখামাত্র। এই গুলি করা তো জুলাইতে প্রথম হয়নি আগেও হয়েছে।

আবরার ফাহাদ ও বিশ্বজিৎ প্রসঙ্গে শিবির সেক্রেটারি বলেন ছাত্র শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। ছাত্র শিবির সন্দেহে- শব্দগুলো এতবার ব্যবহার করা হয়েছে এই শব্দ দিয়ে যাকে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলাকে জায়েজ করে দিয়েছেন আপনারা। এখন প্রশ্ন হলো, আবরার আর বিশ্বজিৎ যদি সত্যিকার অর্থে ছাত্র শিবির না করতো তাহলে কি তারা আমাদের কাছে পরিচিতি পাইতো!

জাহিদুল ইসলাম বলেন, আবরার আর বিশ্বজিতের মত এইরকম শত শত ঘটনা আছে যেগুলো সামনে আসেনি কারণ ছাত্র শিবিরের নাম থাকে। আর সেই কারণেই জুলাই গণহত্যা সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা এখন মামলা-বাণিজ্য দেখতে পাচ্ছি। এরকম অনেকে যারা গণহত্যার সাথে জড়িত ছিল না তাদের নাম চলে আসছে আবার অনেকে জড়িত থেকেও বাণিজ্য করে নাম বাদ দিচ্ছে। জামিনের ঘটনাও ঘটছে।

তিনি আরো বলেন, আর এদিকে আমরা আওয়ামী লীগকে এখন ভিকটিম হিসেবে উপস্থাপন করতে দেখা যায়। তাদের নির্বাচনে কেন অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না ও তাদের কেন কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না এসব নিয়ে কথা চলছে। মনে রাখবেন হাজার লাশের উপর আমরা বসে আছি এখন।

জনপ্রিয় সংবাদ

গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু

‘শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা জায়েজ হয়ে গিয়েছিল’

আপডেট সময় ১২:৩৮:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, জুলাইতে হাসিনা বলেছিল যাকে যেখানে পাবে গুলি করবে দেখামাত্র। এই গুলি করা তো জুলাইতে প্রথম হয়নি আগেও হয়েছে।

আবরার ফাহাদ ও বিশ্বজিৎ প্রসঙ্গে শিবির সেক্রেটারি বলেন ছাত্র শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। ছাত্র শিবির সন্দেহে- শব্দগুলো এতবার ব্যবহার করা হয়েছে এই শব্দ দিয়ে যাকে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলাকে জায়েজ করে দিয়েছেন আপনারা। এখন প্রশ্ন হলো, আবরার আর বিশ্বজিৎ যদি সত্যিকার অর্থে ছাত্র শিবির না করতো তাহলে কি তারা আমাদের কাছে পরিচিতি পাইতো!

জাহিদুল ইসলাম বলেন, আবরার আর বিশ্বজিতের মত এইরকম শত শত ঘটনা আছে যেগুলো সামনে আসেনি কারণ ছাত্র শিবিরের নাম থাকে। আর সেই কারণেই জুলাই গণহত্যা সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা এখন মামলা-বাণিজ্য দেখতে পাচ্ছি। এরকম অনেকে যারা গণহত্যার সাথে জড়িত ছিল না তাদের নাম চলে আসছে আবার অনেকে জড়িত থেকেও বাণিজ্য করে নাম বাদ দিচ্ছে। জামিনের ঘটনাও ঘটছে।

তিনি আরো বলেন, আর এদিকে আমরা আওয়ামী লীগকে এখন ভিকটিম হিসেবে উপস্থাপন করতে দেখা যায়। তাদের নির্বাচনে কেন অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না ও তাদের কেন কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না এসব নিয়ে কথা চলছে। মনে রাখবেন হাজার লাশের উপর আমরা বসে আছি এখন।