ঢাকা ০৭:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রুনা লায়লা আমাকে বাংলা উচ্চারণ শিখিয়েছেন: রাহাত ফতেহ আলী

বাংলাদেশে দ্বিতীয় দিনের মতো গাইলেন পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী রাহাত ফতেহ আলী খান। এদিন তিনি অন্য গানের সঙ্গে গেয়েছেন উপমহাদেশের সংগীতের কিংবদন্তি শিল্পী রুনা লায়লার সুরে গাওয়া বাংলা গানটিও। রাহাত ফতেহ আলী খানের কণ্ঠে ‘ভালোবাসা আমার পর হয়েছে’ শিরোনামের বাংলা গানটি শুনে স্টেডিয়ামের আগত দর্শক–শ্রোতারা চমকে যান।

ঢাকার মিরপুর স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) মঞ্চে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় গেয়েছেন রাহাত ফতেহ আলী খান। রাত ৯টায় মঞ্চে উঠে চিরচেনারূপে পাকিস্তানি এই সংগীতশিল্পী বলেন, ‘ভালোবাসা বাংলাদেশ। প্রথমবার বিপিএলে গাইতে পেরে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। বিপিএলের সব দলের জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা।’

কথা বেশি না বাড়িয়ে গান শুরু করেন রাহাত ফতেহ আলী খান। ‘আল্লাহ হু’ গান দিয়ে শুরু করে একে একে গাইলেন তার পছন্দের অন্য সব গানও। গেয়েছেন নুসরাত ফতেহ আলী খানের ‘সানু এক পাল চেইন’ গানটি। এরপর গেয়েছেন ‘খুদা অর মহব্বত’। এ গানটি শেষ করে রাহাত ফতেহ আলী বলেন, ‘এবার আমি বাংলাদেশের গান গাইব। দুই দেশের জনপ্রিয় শিল্পী রুনা লায়লার সুরে কবির বকুলের লেখা ‘ভালোবাসা আমার পর হয়েছে’ গানটি শোনাব। রাহাত ফতেহ আলীর কাছ থেকে রুনা লায়লার মতো কিংবদন্তি বাংলাদেশি শিল্পীর সুরের গান করার ঘোষণা শুনেই স্টেডিয়ামে আগত দর্শক–শ্রোতারা করতালি দিয়ে তাকে অভিবাদন জানান।

শীতের রাতে বিপিএলের উদ্বোধনী মঞ্চে টানা দুই ঘণ্টা গান গেয়ে শুনিয়েছেন রাহাত ফতেহ আলী খান। এদিকে রুনা লায়লা সম্পর্কে রাহাত ফতেহ আলী খান তার অনুভূতি প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, ‘রুনা লায়লাজি হচ্ছেন অসাধারণ একজন কিংবদন্তি। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান—দুই দেশে তার তুমুল জনপ্রিয়তা আছে। আমি তাকে খুব সম্মান করি, শ্রদ্ধা করি। তিনি আমাদের অগ্রজ। আমি রুনা লায়লাজির সুরে একটি বাংলা গান গেয়েছি, রাজা কাশিফের সংগীতায়োজনে। আর বাংলা যে উচ্চারণ তা রুনা লায়লাজি আমাকে শিখিয়েছেন। ঠিক করে দিয়েছেন। এসব আমার জীবনের সুন্দর অনুভূতি।’

জনপ্রিয় সংবাদ

কাল আসছে ভারত থেকে ২৪ হাজার টন চাল

রুনা লায়লা আমাকে বাংলা উচ্চারণ শিখিয়েছেন: রাহাত ফতেহ আলী

আপডেট সময় ০৩:৪৪:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশে দ্বিতীয় দিনের মতো গাইলেন পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী রাহাত ফতেহ আলী খান। এদিন তিনি অন্য গানের সঙ্গে গেয়েছেন উপমহাদেশের সংগীতের কিংবদন্তি শিল্পী রুনা লায়লার সুরে গাওয়া বাংলা গানটিও। রাহাত ফতেহ আলী খানের কণ্ঠে ‘ভালোবাসা আমার পর হয়েছে’ শিরোনামের বাংলা গানটি শুনে স্টেডিয়ামের আগত দর্শক–শ্রোতারা চমকে যান।

ঢাকার মিরপুর স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) মঞ্চে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় গেয়েছেন রাহাত ফতেহ আলী খান। রাত ৯টায় মঞ্চে উঠে চিরচেনারূপে পাকিস্তানি এই সংগীতশিল্পী বলেন, ‘ভালোবাসা বাংলাদেশ। প্রথমবার বিপিএলে গাইতে পেরে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। বিপিএলের সব দলের জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা।’

কথা বেশি না বাড়িয়ে গান শুরু করেন রাহাত ফতেহ আলী খান। ‘আল্লাহ হু’ গান দিয়ে শুরু করে একে একে গাইলেন তার পছন্দের অন্য সব গানও। গেয়েছেন নুসরাত ফতেহ আলী খানের ‘সানু এক পাল চেইন’ গানটি। এরপর গেয়েছেন ‘খুদা অর মহব্বত’। এ গানটি শেষ করে রাহাত ফতেহ আলী বলেন, ‘এবার আমি বাংলাদেশের গান গাইব। দুই দেশের জনপ্রিয় শিল্পী রুনা লায়লার সুরে কবির বকুলের লেখা ‘ভালোবাসা আমার পর হয়েছে’ গানটি শোনাব। রাহাত ফতেহ আলীর কাছ থেকে রুনা লায়লার মতো কিংবদন্তি বাংলাদেশি শিল্পীর সুরের গান করার ঘোষণা শুনেই স্টেডিয়ামে আগত দর্শক–শ্রোতারা করতালি দিয়ে তাকে অভিবাদন জানান।

শীতের রাতে বিপিএলের উদ্বোধনী মঞ্চে টানা দুই ঘণ্টা গান গেয়ে শুনিয়েছেন রাহাত ফতেহ আলী খান। এদিকে রুনা লায়লা সম্পর্কে রাহাত ফতেহ আলী খান তার অনুভূতি প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, ‘রুনা লায়লাজি হচ্ছেন অসাধারণ একজন কিংবদন্তি। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান—দুই দেশে তার তুমুল জনপ্রিয়তা আছে। আমি তাকে খুব সম্মান করি, শ্রদ্ধা করি। তিনি আমাদের অগ্রজ। আমি রুনা লায়লাজির সুরে একটি বাংলা গান গেয়েছি, রাজা কাশিফের সংগীতায়োজনে। আর বাংলা যে উচ্চারণ তা রুনা লায়লাজি আমাকে শিখিয়েছেন। ঠিক করে দিয়েছেন। এসব আমার জীবনের সুন্দর অনুভূতি।’