ঢাকা ০৯:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ২৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo কারামতিয়া মাদ্রাসায় ছাত্রাবাস নির্মাণসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান Logo বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না: সালাহউদ্দিন আহমদ Logo তিন শতাধিক শিক্ষার্থী নিয়ে শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রশিবিরের নবীন বরণ অনুষ্ঠান Logo ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল, প্রবাসীদের ব্যালটে থাকবে না প্রার্থীর নাম Logo অসম্পূর্ণ জুলাই ঘোষণাপত্রের প্রতিবাদস্বরূপ কক্সবাজার গিয়েছি: হাসনাত Logo ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল: ইসি Logo বগুড়ায় এসএসসি/দাখিল পরিক্ষায় জিপিএ ৫ শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিলো ছাত্রশিবির Logo সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর বিচারের দাবিতে সুবিপ্রবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ Logo দ্বীপ হাতিয়াকে উন্নয়নের মডেল গড়ার ঘোষণা দিলেন জামায়াত নেত এ্যাড. শাহ মাহফুজ Logo মেহরিন চৌধুরীর নামে অ্যাওয়ার্ড চালু করবে সরকার : প্রেসসচিব

নোবিপ্রবিতে নোনা টেংরা ও কাঁকড়া চাষ উপ-প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

নোবিপ্রবিতে নোনা টেংরা ও কাঁকড়া চাষ উপ-প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) খাঁচায় নোনা টেংরা চাষ এবং সম্পূরক খাদ্য ও হ্যাচারির পোনা দিয়ে কাঁকড়া চাষ উপ-প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর ২০২৪) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অন কনফারেন্স রুমে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল।

কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল বলেন, আমরা যারা গবেষণা করি আমরা মূলত মানুষকে কর্মক্ষম করার জন্য এবং উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্যই কাজ করি। আমাদের গবেষণাগুলো যেন শুধুমাত্র পেটেন্ট এবং পাবলিকেশনের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে। গবেষণার কাজগুলো যদি সমাজে ইমপ্যাক্ট ফেলতে পারে তবেই আমাদের সার্থকতা। আমরা গবেষণাগুলোকে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের কাছে নিয়ে যেতে পারলে সহজেই তার ইমপ্যাক্ট পাওয়া সম্ভব। টেংরা এবং কাঁকড়ার মতো দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটা ইমপ্যাক্টফুল বিষয় হলো আমরা কাঁকড়া চাষের জন্য একটা নির্দিষ্ট ফিড উদ্ভব করেছি। আমি বিশ্বাস করি তরুণ প্রজন্ম আরো বেশী গবেষণামূলক কাজ করবে। আমাদের অর্জিত জ্ঞান যদি আমরা নতুন নতুন উদ্ভাবনে প্রয়োগ করতে পারি এবং তা যদি সমাজের মানুষের জন্য কল্যাণ বয়ে আনতে পারে তবেই আমাদের সার্থকতা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স (ফিম্স) বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মেহেদী মাহমুদুল হাসান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রেজওয়ানুল হক, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হানিফ মুরাদ, রিসার্চ সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জনাব ইকবাল হোসেন, মৎস্য অধিদপ্তরের সাসটেনেবল কোস্টাল মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক ড. মুহাম্মদ শরিফুল আযম ও মৎস্য অধিদপ্তরের সাসটেনেবল কোস্টাল মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক জনাব মিজানুর রহমান।

নোবিপ্রবি ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স বিভাগ আয়োজিত কর্মশালায় গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপন করেন খাঁচায় নোনা টেংরা চাষ প্রকল্পের প্রধান গবেষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রাকেব-উল-ইসলাম এবং সম্পূরক খাদ্য ও হ্যাচারির পোনা দিয়ে কাঁকড়া চাষ প্রকল্পের প্রধান গবেষক অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ-আল মামুন।

উল্লেখ্য, নোবিপ্রবি ফিম্স বিভাগের এই গবেষণা মৎস্য ক্ষেত্রকে আরো সমৃদ্ধ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন গবেষকগণ।

জনপ্রিয় সংবাদ

কারামতিয়া মাদ্রাসায় ছাত্রাবাস নির্মাণসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

নোবিপ্রবিতে নোনা টেংরা ও কাঁকড়া চাষ উপ-প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ১০:৫৩:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) খাঁচায় নোনা টেংরা চাষ এবং সম্পূরক খাদ্য ও হ্যাচারির পোনা দিয়ে কাঁকড়া চাষ উপ-প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর ২০২৪) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অন কনফারেন্স রুমে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল।

কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল বলেন, আমরা যারা গবেষণা করি আমরা মূলত মানুষকে কর্মক্ষম করার জন্য এবং উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্যই কাজ করি। আমাদের গবেষণাগুলো যেন শুধুমাত্র পেটেন্ট এবং পাবলিকেশনের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে। গবেষণার কাজগুলো যদি সমাজে ইমপ্যাক্ট ফেলতে পারে তবেই আমাদের সার্থকতা। আমরা গবেষণাগুলোকে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের কাছে নিয়ে যেতে পারলে সহজেই তার ইমপ্যাক্ট পাওয়া সম্ভব। টেংরা এবং কাঁকড়ার মতো দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটা ইমপ্যাক্টফুল বিষয় হলো আমরা কাঁকড়া চাষের জন্য একটা নির্দিষ্ট ফিড উদ্ভব করেছি। আমি বিশ্বাস করি তরুণ প্রজন্ম আরো বেশী গবেষণামূলক কাজ করবে। আমাদের অর্জিত জ্ঞান যদি আমরা নতুন নতুন উদ্ভাবনে প্রয়োগ করতে পারি এবং তা যদি সমাজের মানুষের জন্য কল্যাণ বয়ে আনতে পারে তবেই আমাদের সার্থকতা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স (ফিম্স) বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মেহেদী মাহমুদুল হাসান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রেজওয়ানুল হক, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হানিফ মুরাদ, রিসার্চ সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জনাব ইকবাল হোসেন, মৎস্য অধিদপ্তরের সাসটেনেবল কোস্টাল মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক ড. মুহাম্মদ শরিফুল আযম ও মৎস্য অধিদপ্তরের সাসটেনেবল কোস্টাল মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক জনাব মিজানুর রহমান।

নোবিপ্রবি ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স বিভাগ আয়োজিত কর্মশালায় গবেষণালব্ধ ফলাফল উপস্থাপন করেন খাঁচায় নোনা টেংরা চাষ প্রকল্পের প্রধান গবেষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রাকেব-উল-ইসলাম এবং সম্পূরক খাদ্য ও হ্যাচারির পোনা দিয়ে কাঁকড়া চাষ প্রকল্পের প্রধান গবেষক অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ-আল মামুন।

উল্লেখ্য, নোবিপ্রবি ফিম্স বিভাগের এই গবেষণা মৎস্য ক্ষেত্রকে আরো সমৃদ্ধ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন গবেষকগণ।