ঢাকা ০৪:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

জুলাই গণহত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো ৮ সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তাকে

জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব) জিয়াউল আহসানসহ আট কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

বুধবার (২০ নভেম্বর) সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে তাদের ট্রাইব্যুনালে নেওয়া হয়।

ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে তাদের বিষয়ে শুনানি হবে।

যাদেরকে হাজির করা হয়েছে তারা হলেন– সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব) জিয়াউল আহসান, ঢাকা জেলার সাবেক পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহ আল কাফি, মিরপুর ডিএমপির সাবেক ডিসি মো. জসিম উদ্দিন মোল্লা, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শাহিদুর ইসলাম, যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান, গুলশান থানার সাবেক ওসি মাজহারুল হক এবং ঢাকা উত্তর ডিবির সাবেক পরিদর্শক মো. আরাফাত হোসেন।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দমাতে, বিভিন্ন সময় তারা মিছিলে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন- এমন অভিযোগ রয়েছে। তাছাড়া, অন্যান্য হত্যা-হত্যাচেষ্টা মামলায়ও তারা এজাহারভূক্ত আসামি।

গত ৫ আগস্ট, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর তারা আত্মগোপনে ছিলেন। বিভিন্ন সময় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

জুলাই গণহত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো ৮ সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তাকে

আপডেট সময় ১২:০৮:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪

জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব) জিয়াউল আহসানসহ আট কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

বুধবার (২০ নভেম্বর) সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে তাদের ট্রাইব্যুনালে নেওয়া হয়।

ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে তাদের বিষয়ে শুনানি হবে।

যাদেরকে হাজির করা হয়েছে তারা হলেন– সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব) জিয়াউল আহসান, ঢাকা জেলার সাবেক পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহ আল কাফি, মিরপুর ডিএমপির সাবেক ডিসি মো. জসিম উদ্দিন মোল্লা, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শাহিদুর ইসলাম, যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান, গুলশান থানার সাবেক ওসি মাজহারুল হক এবং ঢাকা উত্তর ডিবির সাবেক পরিদর্শক মো. আরাফাত হোসেন।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দমাতে, বিভিন্ন সময় তারা মিছিলে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন- এমন অভিযোগ রয়েছে। তাছাড়া, অন্যান্য হত্যা-হত্যাচেষ্টা মামলায়ও তারা এজাহারভূক্ত আসামি।

গত ৫ আগস্ট, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর তারা আত্মগোপনে ছিলেন। বিভিন্ন সময় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।