ঢাকা ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল মিছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের Logo সাভারে বাড়ি ফেরার পথে ধ’র্ষ’ণে’র শিকার তরুণী, থানায় মামলা Logo ‘কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগামে হামলা কোনো সভ্য মানুষ করতে পারে না’ Logo নোয়াখালীতে ছাত্রশিবিরের উপর যুবদলের হামলার প্রতিবাদে ফেনীতে বিক্ষোভ Logo শিক্ষকদের দাবি না মানলে খুনি হাসিনার চেয়ে পরিণতি আরও বেশি খারাপ হবে: ডাকসু ভিপি Logo জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা Logo শিক্ষার্থীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদে বিইউপি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল Logo সয়দাবাদ রেলস্টেশন এলাকার রেলের মাটি বিক্রি করছেন বিএনপি নেতা Logo পিআর আন্দোলনকে জামায়াতের একটি রাজনৈতিক প্রতারণা বলছেন নাহিদ ইসলাম Logo ছাত্রলীগের নামে রুম দখলে নেওয়া সেই পিয়াল এখন ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক

সংকট কাটাতে দুর্বল তিন ব্যাংক পেল ২৬৫ কোটি টাকা

সংকট কাটাতে দুর্বল তিন ব্যাংক পেল ২৬৫ কোটি টাকা

সংকট কাটাতে দেশের দুর্বল তিন ব্যাংক ২৬৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা পেয়েছে। এ অর্থ সহায়তা দিয়েছে ডাচ-বাংলা, পূবালী, সিটি, ইস্টার্ন এই চার ব্যাংক। ব্যাংকিং খাত সংস্কারের লক্ষ্যে এ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এর গ্যারান্টার কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে সংকট কাটাতে সাত ব্যাংককে ৫ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ১০ ব্যাংক এ অর্থ সহায়তা দেয়। ব্যাংকিং খাত সংস্কারের লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে গ্যারান্টার করে এ সহায়তা দেওয়া হয়।

সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র বলেছেন, সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে আমরা তারল্য সহায়তা দিচ্ছি। আমানতকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। প্রত্যেক ব্যাংকের আমানতের দায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রয়েছে। সে অনুযায়ী কাজ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে, সব গ্রাহক একসঙ্গে টাকা তুলতে গেলে কোনো ব্যাংকের পক্ষেই টাকা দেওয়া সম্ভব নয়। আমরা আস্থা ফেরাতে চাই।

তিনি বলেন, একটি টাস্কফোর্স ব্যাংকিং খাত সংস্কারে কাজ করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়াতে দ্বিতীয় টাস্কফোর্স কাজ করছে। তৃতীয় টাস্কফোর্স দেশের বাইরে পাচার করা টাকা ফেরত আনার জন্য কাজ করছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর গত সোমবার ১৭ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে বৈঠক করেন। সভায় তিনি দুর্বল ব্যাংকগুলোর সহায়তা অব্যাহত রাখতে শক্তিশালী ব্যাংকগুলোকে অনুরোধ করেন।

গত ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশের শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোকে নগদ সহায়তা দেওয়া বন্ধ করায় তাদের মধ্যে তারল্য সংকট সৃষ্টি হয়। এই পরিস্থিতিতে গভর্নর সবল ব্যাংকগুলো থেকে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে নগদ সহায়তা দেওয়ার অনুমোদন দিলে সহায়তা প্রদান শুরু হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল মিছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের

সংকট কাটাতে দুর্বল তিন ব্যাংক পেল ২৬৫ কোটি টাকা

আপডেট সময় ১০:৩৪:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪

সংকট কাটাতে দেশের দুর্বল তিন ব্যাংক ২৬৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা পেয়েছে। এ অর্থ সহায়তা দিয়েছে ডাচ-বাংলা, পূবালী, সিটি, ইস্টার্ন এই চার ব্যাংক। ব্যাংকিং খাত সংস্কারের লক্ষ্যে এ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এর গ্যারান্টার কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে সংকট কাটাতে সাত ব্যাংককে ৫ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ১০ ব্যাংক এ অর্থ সহায়তা দেয়। ব্যাংকিং খাত সংস্কারের লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে গ্যারান্টার করে এ সহায়তা দেওয়া হয়।

সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র বলেছেন, সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে আমরা তারল্য সহায়তা দিচ্ছি। আমানতকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। প্রত্যেক ব্যাংকের আমানতের দায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রয়েছে। সে অনুযায়ী কাজ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে, সব গ্রাহক একসঙ্গে টাকা তুলতে গেলে কোনো ব্যাংকের পক্ষেই টাকা দেওয়া সম্ভব নয়। আমরা আস্থা ফেরাতে চাই।

তিনি বলেন, একটি টাস্কফোর্স ব্যাংকিং খাত সংস্কারে কাজ করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়াতে দ্বিতীয় টাস্কফোর্স কাজ করছে। তৃতীয় টাস্কফোর্স দেশের বাইরে পাচার করা টাকা ফেরত আনার জন্য কাজ করছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর গত সোমবার ১৭ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে বৈঠক করেন। সভায় তিনি দুর্বল ব্যাংকগুলোর সহায়তা অব্যাহত রাখতে শক্তিশালী ব্যাংকগুলোকে অনুরোধ করেন।

গত ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশের শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোকে নগদ সহায়তা দেওয়া বন্ধ করায় তাদের মধ্যে তারল্য সংকট সৃষ্টি হয়। এই পরিস্থিতিতে গভর্নর সবল ব্যাংকগুলো থেকে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে নগদ সহায়তা দেওয়ার অনুমোদন দিলে সহায়তা প্রদান শুরু হয়।