ঢাকা ০২:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা ও ছেলের মৃত্যু

হবিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা ও ছেলের মৃত্যু

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে উপজেলার গয়াহরি গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, ওই গ্রামের প্রয়াত দুর্গাচরণ দাসের স্ত্রী অনিমা রাণী দেব (৭৫) ও তার ছেলে নীতেশ দেব (৫৫)।

পুলিশ জানান, অনিমা রাণী দেব বাড়িতে বাংলো ঘরের গোসলখানায় গিয়েছিলেন। সেখানে পানির পত্রে একটি সচল বৈদ্যুতিক তার পড়ে থাকায় তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এ সময় গোসলখানায় অনিমা দেবের পড়ে যাওয়ার শব্দ শুনে তার ছেলে নীতেশ দেব এগিয়ে যান এবং মাকে বাঁচানোর জন্য জড়িয়ে ধরেন।

এ সময় উভয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। পরে পরিবারের অন্য সদস্যরা টের পেয়ে তাদের উদ্ধার করে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার এসআই পীযূষ দেবনাথ হাসপাতালে গিয়ে দুজনের মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন।

এসআই পীযূষ দেবনাথ জানান, পরিবারের সদস্যরা হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতিতে ময়নাতদন্ত ছাড়া মরদেহগুলো বাড়িতে নিয়ে গেছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইকুয়েডরকে ৭ গোল দিল আর্জেন্টিনা

হবিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা ও ছেলের মৃত্যু

আপডেট সময় ০৯:৪৯:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে উপজেলার গয়াহরি গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, ওই গ্রামের প্রয়াত দুর্গাচরণ দাসের স্ত্রী অনিমা রাণী দেব (৭৫) ও তার ছেলে নীতেশ দেব (৫৫)।

পুলিশ জানান, অনিমা রাণী দেব বাড়িতে বাংলো ঘরের গোসলখানায় গিয়েছিলেন। সেখানে পানির পত্রে একটি সচল বৈদ্যুতিক তার পড়ে থাকায় তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এ সময় গোসলখানায় অনিমা দেবের পড়ে যাওয়ার শব্দ শুনে তার ছেলে নীতেশ দেব এগিয়ে যান এবং মাকে বাঁচানোর জন্য জড়িয়ে ধরেন।

এ সময় উভয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। পরে পরিবারের অন্য সদস্যরা টের পেয়ে তাদের উদ্ধার করে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার এসআই পীযূষ দেবনাথ হাসপাতালে গিয়ে দুজনের মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন।

এসআই পীযূষ দেবনাথ জানান, পরিবারের সদস্যরা হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতিতে ময়নাতদন্ত ছাড়া মরদেহগুলো বাড়িতে নিয়ে গেছেন।