ঢাকা ০৭:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ফটিকছড়িতে ৩ কিশোরকে গণপিটুনি, ঘটনাস্থলে একজনের মৃত্যু Logo বিএনপির চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন Logo ডাকসু নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কারা এগিয়ে Logo সুন্দরগঞ্জে ছাত্রশিবিরের A+ সংবর্ধনা পেল মেধাবী ৩০০ শিক্ষার্থী Logo উপদেষ্টা মাহফুজ আলমে’র বাবা এখন ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক Logo মেহেরপুর সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ Logo রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে জাতিসংঘের কনফারেন্স সুনির্দিষ্ট পথ নির্দেশিকা হবে: প্রধান উপদেষ্টা Logo জানা গেল ২০২৭সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে কোন দেশে কয়টি ম্যাচ হবে Logo ডাকসুর নির্বাচনে জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর পদে লড়ছেন কতজন? Logo গাজায় ইসরাইলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭০ ফিলিস্তিনি

শুরুটা দুর্দান্ত হলেও শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেনি টাইগাররা

শুরুটা দুর্দান্ত হলেও শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেনি টাইগাররা

শারজায় বাংলাদেশকে দুর্দান্ত এক শুরু এনে দিয়েছিলেন তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। ৭১ রানে আফগানিস্তানের ৫ ব্যাটারকে আউট করে। তবে সেই ধারা অব্যাহত রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। যার ফল দেড় শ রানের সংগ্রহ হবে কিনা এমন শঙ্কায় থাকা আফগানিস্তান পরে ২৩৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে।

বাংলাদেশকে এই লক্ষ্য দেওয়ার পথে দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন হাশমতউল্লাহ শাহীদি এবং মোহাম্মদ নবী। দুজনে ষষ্ঠ উইকেটে ১০৪ রানের জুটি গড়ে শুধু শুরুর ধাক্কাই সামলাননি দলকে এনে দিয়েছেন চ্যালেঞ্জিং স্কোরও। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে শুরুটা অধিনায়ক শাহীদি করলেও ফিনিশিংটা টেনেছেন অভিজ্ঞ নবীই।

৫২ রানে শাহীদি আউট হওয়ার পর একাই দলকে টেনেছেন নবী।

খেলেছেন ৮৪ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। এতে করে ১৬ রানের আক্ষেপটা থেকে গেল তার। ৪ চার ও ৩ ছক্কার ইনিংসটিকে যে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরিতে রূপ দিতে না পারেননি তিনি। শেষ দিকে দলের রান বাড়াতে ছক্কা মারতে গিয়ে তাসকিনের বলে ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে তানজিদ হাসান তামিমকে ক্যাচ দেন ৩৯ বছর বয়সী ব্যাটার। তার আউটের পর ২৩৫ রানে অলআউট হয় আফগানিস্তান।

এর আগে তাসকিন-মোস্তাফিজের পেসে কাঁপছিল আফগানরা। দলীয় ৭ রানে রহমানউল্লাহ গুরবাজকে আউট করে শুরুটা করেন তাসকিন। পরে ৫ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট নিয়ে আফগানদের টপ অর্ডার ভেঙে দেন মোস্তাফিজ। ‘ফিজের‘ দুর্দান্ত বোলিংয়ে একটা সময় প্রতিপক্ষের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৩৫ রান।

এরপর গুলবাদিন নাইব ২২ রানের ইনিংস খেলে দ্রুত ড্রেসিংরুমে ফিরলে দেড় শ রান হবে কিনা সেই শঙ্কা দেখা দেয়। কিন্তু বাগে পেয়েও পরে অল্পতে আটকাতে পারেনি বাংলাদেশ। আসলে সব শঙ্কা উড়িয়ে পরে দুর্দান্ত সেঞ্চুরির জুটি গড়ে দলকে চ্যালেঞ্জিং স্কোর এনে দেন শহীদি-নবী। ম্যাচে ৪ টি করে উইকেটে নিয়েছেন তাসকিন ও মোস্তাফিজ।

জনপ্রিয় সংবাদ

ফটিকছড়িতে ৩ কিশোরকে গণপিটুনি, ঘটনাস্থলে একজনের মৃত্যু

শুরুটা দুর্দান্ত হলেও শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেনি টাইগাররা

আপডেট সময় ০৮:২২:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪

শারজায় বাংলাদেশকে দুর্দান্ত এক শুরু এনে দিয়েছিলেন তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। ৭১ রানে আফগানিস্তানের ৫ ব্যাটারকে আউট করে। তবে সেই ধারা অব্যাহত রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। যার ফল দেড় শ রানের সংগ্রহ হবে কিনা এমন শঙ্কায় থাকা আফগানিস্তান পরে ২৩৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে।

বাংলাদেশকে এই লক্ষ্য দেওয়ার পথে দুর্দান্ত এক জুটি গড়েন হাশমতউল্লাহ শাহীদি এবং মোহাম্মদ নবী। দুজনে ষষ্ঠ উইকেটে ১০৪ রানের জুটি গড়ে শুধু শুরুর ধাক্কাই সামলাননি দলকে এনে দিয়েছেন চ্যালেঞ্জিং স্কোরও। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে শুরুটা অধিনায়ক শাহীদি করলেও ফিনিশিংটা টেনেছেন অভিজ্ঞ নবীই।

৫২ রানে শাহীদি আউট হওয়ার পর একাই দলকে টেনেছেন নবী।

খেলেছেন ৮৪ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। এতে করে ১৬ রানের আক্ষেপটা থেকে গেল তার। ৪ চার ও ৩ ছক্কার ইনিংসটিকে যে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরিতে রূপ দিতে না পারেননি তিনি। শেষ দিকে দলের রান বাড়াতে ছক্কা মারতে গিয়ে তাসকিনের বলে ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে তানজিদ হাসান তামিমকে ক্যাচ দেন ৩৯ বছর বয়সী ব্যাটার। তার আউটের পর ২৩৫ রানে অলআউট হয় আফগানিস্তান।

এর আগে তাসকিন-মোস্তাফিজের পেসে কাঁপছিল আফগানরা। দলীয় ৭ রানে রহমানউল্লাহ গুরবাজকে আউট করে শুরুটা করেন তাসকিন। পরে ৫ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট নিয়ে আফগানদের টপ অর্ডার ভেঙে দেন মোস্তাফিজ। ‘ফিজের‘ দুর্দান্ত বোলিংয়ে একটা সময় প্রতিপক্ষের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৩৫ রান।

এরপর গুলবাদিন নাইব ২২ রানের ইনিংস খেলে দ্রুত ড্রেসিংরুমে ফিরলে দেড় শ রান হবে কিনা সেই শঙ্কা দেখা দেয়। কিন্তু বাগে পেয়েও পরে অল্পতে আটকাতে পারেনি বাংলাদেশ। আসলে সব শঙ্কা উড়িয়ে পরে দুর্দান্ত সেঞ্চুরির জুটি গড়ে দলকে চ্যালেঞ্জিং স্কোর এনে দেন শহীদি-নবী। ম্যাচে ৪ টি করে উইকেটে নিয়েছেন তাসকিন ও মোস্তাফিজ।