প্রতি বছর নতুন শিক্ষাবর্ষের শুরুতে, বিশেষ করে নবীন শিক্ষার্থীদের ভর্তির সময়।ববি ক্যাম্পাসের ক্যাফেটেরিয়া এবং এর আশপাশের এলাকা।নবীন শিক্ষার্থীদের মধ্যে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার আগ্রহ ও কৌতূহলের কারণে,ক্যাফেটেরিয়া কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের জন্য দাম বাড়িয়ে থাকেন।
আবার, ক্যাফেটেরিয়ার পরিবেশ ও পরিষেবাগুলোর মানও অনেক সময় কমে যায়।নবীন শিক্ষার্থীদের কাছে বিক্রি হওয়া খাবারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়। খাবারের মানও দামের তুলনায় অনেক কমে যায়। ববি ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরা এই সমস্যাটি নিয়ে উদ্বিগ্ন।
প্রতি বছরের মতো এবারও ববি ক্যাম্পাসে নবীন শিক্ষার্থীদের ভর্তির সময় ক্যাফেটেরিয়ায় খাবারের দাম বৃদ্ধি এবং মান কমার অভিযোগ উঠেছে। নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে আসা শিক্ষার্থীদের এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ক্যাফেটেরিয়া কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের চেষ্টা করে। ক্যাফেটেরিয়ায় বিক্রি হওয়া খাবারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়। দাম বাড়লেও খাবারের মান দামের তুলনায় অনেক কমে যায়।
ক্যাফেটেরিয়ার খাবারের চার্টে মাছ, মুরগির দাম যদিও রয়েছে ২৭ টাকা কিন্তু অতিরিক্ত মুনাফার জন্য তারা বিক্রি করছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা।প্রতিটি খাবারেই জ্যামিতিক হারে বাড়িয়ে নিয়েছে দাম,যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে অস্বস্তিকর পরিবেশ তৈরি করছে।এবং ক্যাম্পাস সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণার জন্ম দিচ্ছে নবীন শিক্ষার্থীদের মাঝে।
উল্লেখ দাম বাড়লে ও মান ভালো হয়নি খাদ্যের। ক্যাফেটেরিয়ায় খাবার গ্রহণকারী একাধিক শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, তাদের খাবারে পোড়া তেলের গন্ধ পাওয়া যায় এবং খাবারের মানও খুব খারাপ। এছাড়াও, ক্যাফেটেরিয়ায় পরিবেশ পরিচ্ছন্ন নয়। খাবার তৈরির সময় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা হয় না বলেও অভিযোগ উঠেছে।
এছাড়া, শিক্ষার্থীরা দাবি করছেন, ক্যাফেটেরিয়ায় খাবারের দাম অত্যধিক। হোটেলের চাইতেও বেশি দামে খাবার বিক্রি করা হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছে।
এই সমস্যাটি নিয়ে ববি ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরা উদ্বিগ্ন। তারা বলছেন, দাম বাড়ার সাথে সাথে খাবারের পরিমাণ কমে যাচ্ছে এবং খাবারের মানও খুব খারাপ হয়ে যাচ্ছে। অনেক সময় খাবারে বিভিন্ন ধরনের দূষণও দেখা যায়।