ঢাকা ০২:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আশঙ্কা Logo তিন সমাবেশ ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা রক্ষায় কাজ করছে ১৪ হাজার পুলিশ Logo তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে-নিম্নাঞ্চলে ঢুকছে পানি Logo সমাবেশ ঘিরে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজট Logo খেলনা ভেবে মর্টার শেল নিয়ে খেলছিল শিশুরা, হঠাৎ বিস্ফোরণ নিহত পাঁচ Logo গাজায় আরও ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত, মৃতের সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়াল Logo প্রথম রাজসাক্ষী হিসেবে ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন, হাতে ছিলো না হাতকড়া Logo জামায়াতের শৃঙ্খলা ও সততা সব রাজনৈতিক দলের জন্য অনুসরণযোগ্য: প্রেস সচিব Logo জামায়াতে আমিরের রোগমুক্তি কামনায় কুমারখালীতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ খুলছে আগামীকাল

আজ জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

  • লিমন হোসেন
  • আপডেট সময় ১০:০৭:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪
  • 184

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গত ১৫-১৭ জুলাই পর্যন্ত সংগঠিত বর্বরোচিত হামলায় অংশগ্রহণকারী এবং নেতৃত্ব দানকারী সবার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে সংবাদ সম্মেলনের ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

আজ সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুর ৩টার দিকে ঢাবির টিএসসির পায়রা চত্বরে এ সংবাদ সম্মেলনটি হবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বার্তাপ্রেরক সমন্বয়ক আব্দুল্লাহ সালেহীন অয়ন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সংবাদ সম্মেলনে ১৫-১৭ জুলাই পর্যন্ত সংগঠিত বর্বরোচিত হামলার ঘটনা সম্পর্কিত তথ্য প্রমাণ আহ্বান এবং মামলার বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করা হবে। যার মধ্যে দিয়ে এই বর্বরোচিত হামলার জড়িত প্রতিটি সন্ত্রাসী এবং হুকুমদাতাদের বিচার নিশ্চিত করা হবে।

প্রসঙ্গত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হলো বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের একটি সংগঠন। গত ১ জুলাই সংগঠনটি সৃষ্টি হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে একাধিক সমন্বয়ককে এই সংগঠনের নেতৃত্বে দেখা গেছে।

যাদের মধ্যে অন্যতম হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলাম, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাত রশিদ, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী সারজিস আলম, ইংরেজি বিভাগের হাসনাত আবদুল্লাহ, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের আসিফ মাহমুদ ও ভূগোল বিভাগের আবু বাকের মজুমদার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল এবং অন্যান্য।

কোটা সংস্কারের লক্ষ্যে গত ১ জুলাই থেকে চার দফা দাবিতে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা লাগাতার কর্মসূচি দেয়।

এর মধ্যে ১৫ জুলাই আন্দোলনকারীরা সমাবেশ করার জন্য টিএসসি এলাকায় জড়ো হয়ে স্লোগান দিতে থাকে। পরে তারা অন্যান্য শিক্ষার্থীদেরকে আনতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল প্রাঙ্গণে প্রবেশ করেন। এরপর বিজয় একাত্তর হলে গেলে সেখানে ছাত্রলীগের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ বাধে। এভাবে টানা ২ দিন অর্থাৎ ১৬ ও ১৭ জুলাই দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আশঙ্কা

আজ জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

আপডেট সময় ১০:০৭:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গত ১৫-১৭ জুলাই পর্যন্ত সংগঠিত বর্বরোচিত হামলায় অংশগ্রহণকারী এবং নেতৃত্ব দানকারী সবার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে সংবাদ সম্মেলনের ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

আজ সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুর ৩টার দিকে ঢাবির টিএসসির পায়রা চত্বরে এ সংবাদ সম্মেলনটি হবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বার্তাপ্রেরক সমন্বয়ক আব্দুল্লাহ সালেহীন অয়ন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সংবাদ সম্মেলনে ১৫-১৭ জুলাই পর্যন্ত সংগঠিত বর্বরোচিত হামলার ঘটনা সম্পর্কিত তথ্য প্রমাণ আহ্বান এবং মামলার বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করা হবে। যার মধ্যে দিয়ে এই বর্বরোচিত হামলার জড়িত প্রতিটি সন্ত্রাসী এবং হুকুমদাতাদের বিচার নিশ্চিত করা হবে।

প্রসঙ্গত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হলো বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের একটি সংগঠন। গত ১ জুলাই সংগঠনটি সৃষ্টি হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে একাধিক সমন্বয়ককে এই সংগঠনের নেতৃত্বে দেখা গেছে।

যাদের মধ্যে অন্যতম হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলাম, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাত রশিদ, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী সারজিস আলম, ইংরেজি বিভাগের হাসনাত আবদুল্লাহ, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের আসিফ মাহমুদ ও ভূগোল বিভাগের আবু বাকের মজুমদার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল এবং অন্যান্য।

কোটা সংস্কারের লক্ষ্যে গত ১ জুলাই থেকে চার দফা দাবিতে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা লাগাতার কর্মসূচি দেয়।

এর মধ্যে ১৫ জুলাই আন্দোলনকারীরা সমাবেশ করার জন্য টিএসসি এলাকায় জড়ো হয়ে স্লোগান দিতে থাকে। পরে তারা অন্যান্য শিক্ষার্থীদেরকে আনতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল প্রাঙ্গণে প্রবেশ করেন। এরপর বিজয় একাত্তর হলে গেলে সেখানে ছাত্রলীগের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ বাধে। এভাবে টানা ২ দিন অর্থাৎ ১৬ ও ১৭ জুলাই দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়।