ঢাকা ০৪:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ক্যারিবিয়ানদের কাছে ৮ উইকেটের হার বাংলাদেশের

ক্যারিবিয়ানদের কাছে ৮ উইকেটের হার বাংলাদেশের

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে পারলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে খেলার সুযোগ থাকত বাংলাদেশের নারী দলের। কিন্তু প্রথমে ব্যাটিং করে যে লক্ষ্য দিয়েছে তাতে সেমির স্বপ্নটা ফিকে হয়ে আসে। শেষ পর্যন্ত তাই হলো। ক্যারিবিয়ানদের কাছে ৮ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্টে থেকে ছিটকে যাওয়ার পথে।

আরেকটু বাড়িয়ে বললে বলা যায় শুধু আনুষ্ঠানিকতাই বাকি। কারণ ৩ ম্যাচ খেলে ২ পয়েন্ট পাওয়া বাংলাদেশ প্রতিপক্ষদের কাছে যেভাবে হেরেছে তাতে রানরেটে অনেকটাই পিছিয়ে বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচে যদি দক্ষিণ আফ্রিকাকে পরাজিতও করে তবুও রানরেটে শীর্ষ দুই দলের কারো থেকে উপরে থাকতে পারবে না। বাংলাদেশকে সেমিতে সুযোগ পেতে হলে প্রতিপক্ষকে অবিশ্বাস্যভাবে হারাতে তো হবেই সঙ্গে ‘বি’ গ্রুপের প্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডকে বড় ব্যবধানে দুই ম্যাচই হারতে হবে।

সমীকরণের এই হিসাবটা একটু অকল্পনীয়। বাংলাদেশ শুধু আশা করতে পারে ক্রিকেট ‘গৌরবময় অনিশ্চয়তার’ খেলা এমনটা ভেবে। ১০৪ রানের ছোট লক্ষ্য দিয়ে জিততে হলে শুরুতেই ক্যারিবিয়ানদের ব্যাটিং ধস নামাতে হতো। কিন্তু সেটা পারেনি বাংলাদেশি বোলাররা।

উল্টো মুক্ত হস্তে রান দিয়েছে তারা। পাওয়ার প্লেতে বিনা উইকেটে ৪৮ রান তুলে ম্যাচ জয়ের অর্ধেক কাজ সারেন হেইলি ম্যাথিউজ ও স্টেফানি টেইলর। ৩৪ রানে ম্যাথিউজ আউট হলেও পরে জয় পেতে অসুবিধা হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। শেষ দিকে শেমেইনি ক্যাম্পবেলকে ২১ রানে আউট করে বাংলাদেশকে শুধু দ্বিতীয় উইকেট এনে দিয়েছেন নাহিদা আক্তার। মাঝে ২৭ রানে অবশ্য টেইলর রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরেন।

৭ বলে ১৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ১২.৫ ওভারে ম্যাচ শেষ করে দেন দেনদেরা ডটিন।

ক্যারিবিয়ানদের কাছে ৮ উইকেটের হার বাংলাদেশের

আপডেট সময় ১১:৩৩:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে পারলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে খেলার সুযোগ থাকত বাংলাদেশের নারী দলের। কিন্তু প্রথমে ব্যাটিং করে যে লক্ষ্য দিয়েছে তাতে সেমির স্বপ্নটা ফিকে হয়ে আসে। শেষ পর্যন্ত তাই হলো। ক্যারিবিয়ানদের কাছে ৮ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্টে থেকে ছিটকে যাওয়ার পথে।

আরেকটু বাড়িয়ে বললে বলা যায় শুধু আনুষ্ঠানিকতাই বাকি। কারণ ৩ ম্যাচ খেলে ২ পয়েন্ট পাওয়া বাংলাদেশ প্রতিপক্ষদের কাছে যেভাবে হেরেছে তাতে রানরেটে অনেকটাই পিছিয়ে বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচে যদি দক্ষিণ আফ্রিকাকে পরাজিতও করে তবুও রানরেটে শীর্ষ দুই দলের কারো থেকে উপরে থাকতে পারবে না। বাংলাদেশকে সেমিতে সুযোগ পেতে হলে প্রতিপক্ষকে অবিশ্বাস্যভাবে হারাতে তো হবেই সঙ্গে ‘বি’ গ্রুপের প্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডকে বড় ব্যবধানে দুই ম্যাচই হারতে হবে।

সমীকরণের এই হিসাবটা একটু অকল্পনীয়। বাংলাদেশ শুধু আশা করতে পারে ক্রিকেট ‘গৌরবময় অনিশ্চয়তার’ খেলা এমনটা ভেবে। ১০৪ রানের ছোট লক্ষ্য দিয়ে জিততে হলে শুরুতেই ক্যারিবিয়ানদের ব্যাটিং ধস নামাতে হতো। কিন্তু সেটা পারেনি বাংলাদেশি বোলাররা।

উল্টো মুক্ত হস্তে রান দিয়েছে তারা। পাওয়ার প্লেতে বিনা উইকেটে ৪৮ রান তুলে ম্যাচ জয়ের অর্ধেক কাজ সারেন হেইলি ম্যাথিউজ ও স্টেফানি টেইলর। ৩৪ রানে ম্যাথিউজ আউট হলেও পরে জয় পেতে অসুবিধা হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। শেষ দিকে শেমেইনি ক্যাম্পবেলকে ২১ রানে আউট করে বাংলাদেশকে শুধু দ্বিতীয় উইকেট এনে দিয়েছেন নাহিদা আক্তার। মাঝে ২৭ রানে অবশ্য টেইলর রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরেন।

৭ বলে ১৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ১২.৫ ওভারে ম্যাচ শেষ করে দেন দেনদেরা ডটিন।