ঢাকা ০২:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মালয়েশিয়ায় কারখানায় বিস্ফোরণ, ৩ বাংলাদেশি দগ্ধ

মালয়েশিয়ায় কারখানায় বিস্ফোরণ ৩ বাংলাদেশি দগ্ধ

মালয়েশিয়ায় রাসায়নিক গুদামসহ চারটি কারখানায় বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। এতে তিনজন বিদেশি শ্রমিক গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের সবাই পুরুষ ও বাংলাদেশি। ইস্কান্দার পুতেরি শহরের এসআইএলসি শিল্প পার্কে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এতে ৩ বাংলাদেশি শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। তবে তাদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য স্থানীয় সুলতানাহ আমিনাহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

ইস্কান্দার পুতেরির ফায়ার স্টেশনের অপারেশন কমান্ডার মোহাম্মদ ফাইজ সুলেমান জানান, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বেশ কয়েকটি অগ্নিনির্বাপক দল। ইস্কান্দার পুতের, স্কুডাই, পেকান নেনাস, পোনটিয়ান বারু ও সেবানা কোভের মোট ৬টি ফায়ার স্টেশন থেকে আটটি ফায়ার ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। কয়েক ঘণ্টার চেষ্টার পর বিকেল চারটার দিকে দমকলকর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন।

ফাইজ সুলেমান বলেন, চারটি কারখানার মধ্যে একটি লজিস্টিক গুদাম ৮০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং একটি রাসায়নিক কোম্পানির তিনটি কারখানা ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে।

বিস্ফোরণে কারখানার ভেতরে থাকা তিন বাংলাদেশি শ্রমিকের শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। দমকলকর্মীরা পৌঁছানোর আগেই কারখানা কর্তৃপক্ষ তাদের হাসপাতালে নিয়ে যায় বলে জানান তিনি।

মালয়েশিয়ায় কারখানায় বিস্ফোরণ, ৩ বাংলাদেশি দগ্ধ

আপডেট সময় ০৯:০২:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪

মালয়েশিয়ায় রাসায়নিক গুদামসহ চারটি কারখানায় বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। এতে তিনজন বিদেশি শ্রমিক গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের সবাই পুরুষ ও বাংলাদেশি। ইস্কান্দার পুতেরি শহরের এসআইএলসি শিল্প পার্কে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এতে ৩ বাংলাদেশি শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। তবে তাদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য স্থানীয় সুলতানাহ আমিনাহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

ইস্কান্দার পুতেরির ফায়ার স্টেশনের অপারেশন কমান্ডার মোহাম্মদ ফাইজ সুলেমান জানান, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বেশ কয়েকটি অগ্নিনির্বাপক দল। ইস্কান্দার পুতের, স্কুডাই, পেকান নেনাস, পোনটিয়ান বারু ও সেবানা কোভের মোট ৬টি ফায়ার স্টেশন থেকে আটটি ফায়ার ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। কয়েক ঘণ্টার চেষ্টার পর বিকেল চারটার দিকে দমকলকর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন।

ফাইজ সুলেমান বলেন, চারটি কারখানার মধ্যে একটি লজিস্টিক গুদাম ৮০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং একটি রাসায়নিক কোম্পানির তিনটি কারখানা ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে।

বিস্ফোরণে কারখানার ভেতরে থাকা তিন বাংলাদেশি শ্রমিকের শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। দমকলকর্মীরা পৌঁছানোর আগেই কারখানা কর্তৃপক্ষ তাদের হাসপাতালে নিয়ে যায় বলে জানান তিনি।