ঢাকা ১০:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ২৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘এআই অ্যান্ড ডেটা সায়েন্স’ অনার্স কোর্স চালু 

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এআই অ্যান্ড ডেটা সায়েন্সে স্নাতক কোর্স চালু করেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। একই সঙ্গে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগও চালু করেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।

সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, ‘এআইয়ের মাধ্যমে মানুষের জ্ঞানকে মেশিনের মধ্যে ট্রান্সপ্ল্যান্ট করা হচ্ছে। ফলে প্রযুক্তি আরও উন্নত হয়েছে, মানুষের উৎপাদন ক্ষমতা বেড়েছে। আমরা সবাই পাঠাও-উবার ব্যবহার করি, কিন্তু জানি না এই অ্যাপগুলো কীভাবে কাজ করে। এআই গ্র্যাজুয়েটরা এসব বিষয় নিয়েই কাজ করবে। তারা কম্পিউটার বিজ্ঞানের গভীর থেকে গভীরতর স্তরে প্রবেশ করবে।’

উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘প্রশ্ন উঠতেই পারে গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়েন্স তো চালু রয়েছেই, তাহলে এআই কেন? এর উদ্দেশ্য হলো চাকরিসহ অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দূরত্ব কমিয়ে আনা। একই সঙ্গে দক্ষ জনশক্তি তৈরির মাধ্যমে প্রযুক্তির বাজারকে সমৃদ্ধ করা।’

গ্রিন ইউনিভার্সিটির লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতের নানা উদ্যোগ তুলে ধরে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সাইফুল আজাদ তিনি বলেন, ‘শুধু এআইয়ের কারণে বিশ্বে ৩৬ শতাংশ চাকরির বাজার উন্নত হয়েছে।’

রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশে এআইয়ের ব্যবহার ইতিমধ্যেই বিস্তৃত পরিসরে শুরু হয়ে গেছে। এটি আমাদের রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার আয়োজন করছে, এমনকি সম্প্রতি ট্রাফিক কন্ট্রোলিংও করছে।’

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সির এবং এর ওপর স্নাতক কোর্স চালুর বিষয়ে বিভাগের চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ আবুল হাসান বলেন, ‘আগামীতে যদি চতুর্থ শিল্প বিপ্লব, পঞ্চম শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়, তবে সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এআই অবশ্যম্ভাবী। আমরা সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’

শেখ হাসিনার অবস্থান নিয়ে যা জানালো ভারতের কর্মকর্তারা

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘এআই অ্যান্ড ডেটা সায়েন্স’ অনার্স কোর্স চালু 

আপডেট সময় ০৬:১৭:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এআই অ্যান্ড ডেটা সায়েন্সে স্নাতক কোর্স চালু করেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। একই সঙ্গে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগও চালু করেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।

সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, ‘এআইয়ের মাধ্যমে মানুষের জ্ঞানকে মেশিনের মধ্যে ট্রান্সপ্ল্যান্ট করা হচ্ছে। ফলে প্রযুক্তি আরও উন্নত হয়েছে, মানুষের উৎপাদন ক্ষমতা বেড়েছে। আমরা সবাই পাঠাও-উবার ব্যবহার করি, কিন্তু জানি না এই অ্যাপগুলো কীভাবে কাজ করে। এআই গ্র্যাজুয়েটরা এসব বিষয় নিয়েই কাজ করবে। তারা কম্পিউটার বিজ্ঞানের গভীর থেকে গভীরতর স্তরে প্রবেশ করবে।’

উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘প্রশ্ন উঠতেই পারে গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়েন্স তো চালু রয়েছেই, তাহলে এআই কেন? এর উদ্দেশ্য হলো চাকরিসহ অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দূরত্ব কমিয়ে আনা। একই সঙ্গে দক্ষ জনশক্তি তৈরির মাধ্যমে প্রযুক্তির বাজারকে সমৃদ্ধ করা।’

গ্রিন ইউনিভার্সিটির লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতের নানা উদ্যোগ তুলে ধরে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সাইফুল আজাদ তিনি বলেন, ‘শুধু এআইয়ের কারণে বিশ্বে ৩৬ শতাংশ চাকরির বাজার উন্নত হয়েছে।’

রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশে এআইয়ের ব্যবহার ইতিমধ্যেই বিস্তৃত পরিসরে শুরু হয়ে গেছে। এটি আমাদের রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার আয়োজন করছে, এমনকি সম্প্রতি ট্রাফিক কন্ট্রোলিংও করছে।’

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সির এবং এর ওপর স্নাতক কোর্স চালুর বিষয়ে বিভাগের চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ আবুল হাসান বলেন, ‘আগামীতে যদি চতুর্থ শিল্প বিপ্লব, পঞ্চম শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়, তবে সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এআই অবশ্যম্ভাবী। আমরা সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’