ঢাকা ০৭:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo জোয়ারে ডুবছে হাতিয়া, অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে Logo আরো ৮০ বাংলাদেশিকে বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া Logo দুর্যোগের পরই উঠে আসে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের প্রশ্ন, কিন্তু উত্তর আসে না Logo গাজাবাসীর প্রতি বিশ্বের নীরবতা, তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ মহাসচিবের Logo ঢাকায় ঢাকাউস-এর আয়োজনে কাউনিয়াবাসীর মিলনমেলা Logo ফেসবুকে প্রেমের পর বিয়ে, দেড় মাস সংসার করে বুঝলেন নববধূ ‘পুরুষ’ Logo নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হলেই নানা ষড়যন্ত্র সামনে আসছে: ড. ইউনূস Logo ইউনিভার্সিটি টিচার্স লিংক (ইউটিএল)’–এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু Logo জুলাই আন্দোলনের ‘মূলনায়ক’ তারেক রহমান: আমীর খসরু Logo এশিয়া কাপে বাংলাদেশ ‘বি’ গ্রুপে, খেলার সময়সূচি জানুন

শেরপুরে বন্যা পরিস্থি কিছুটা উন্নতি, বন্যায় মৃত বেড়ে ৮

  • লিমন হোসেন
  • আপডেট সময় ১০:২৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪
  • 225

শেরপুরে কমতে শুরু করেছে নদীগুলোর পানি। এতে করে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে তবে এখনও পানিবন্দি হাজারও পরিবার। দুর্ভোগে রয়েছেন পানিবন্দি এলাকার মানুষজন। এখনও অনেক জায়গাতেই পৌঁছায়নি ত্রাণ সহায়তা। তবে জেলা প্রশাসন বলছে, ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে সহায়তা পৌঁছানো হয়েছে।

অন্যদিকে গত চারদিনে বন্যার পানিতে নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও নকলা উপজেলায় মোট ৮ জন মারা গেছেন। কৃষি বিভাগ ও মৎস্য বিভাগের তথ্য অনুসারে, জেলায় ৪৭ হাজার হেক্টর আবাদি জমির আমন ধান ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার হেক্টর জমির সবজি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর মাছের ঘের তলিয়ে গেছে ৬ হাজারেরও বেশি। এতে মাথায় হাত পড়েছে আমন ও মৎস্যচাষীদের। সব হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন জেলার অন্তত পৌনে দুই লাখ কৃষক। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের প্রণোদনা ও সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন।

শেরপুরের জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান জানায়, জেলার প্রায় সব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে। পানি কমতে শুরু করেছে এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

জোয়ারে ডুবছে হাতিয়া, অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে

শেরপুরে বন্যা পরিস্থি কিছুটা উন্নতি, বন্যায় মৃত বেড়ে ৮

আপডেট সময় ১০:২৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪

শেরপুরে কমতে শুরু করেছে নদীগুলোর পানি। এতে করে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে তবে এখনও পানিবন্দি হাজারও পরিবার। দুর্ভোগে রয়েছেন পানিবন্দি এলাকার মানুষজন। এখনও অনেক জায়গাতেই পৌঁছায়নি ত্রাণ সহায়তা। তবে জেলা প্রশাসন বলছে, ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে সহায়তা পৌঁছানো হয়েছে।

অন্যদিকে গত চারদিনে বন্যার পানিতে নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও নকলা উপজেলায় মোট ৮ জন মারা গেছেন। কৃষি বিভাগ ও মৎস্য বিভাগের তথ্য অনুসারে, জেলায় ৪৭ হাজার হেক্টর আবাদি জমির আমন ধান ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার হেক্টর জমির সবজি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর মাছের ঘের তলিয়ে গেছে ৬ হাজারেরও বেশি। এতে মাথায় হাত পড়েছে আমন ও মৎস্যচাষীদের। সব হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন জেলার অন্তত পৌনে দুই লাখ কৃষক। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের প্রণোদনা ও সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন।

শেরপুরের জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান জানায়, জেলার প্রায় সব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে। পানি কমতে শুরু করেছে এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।