ঢাকা ১১:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শেরপুরে বন্যা পরিস্থি কিছুটা উন্নতি, বন্যায় মৃত বেড়ে ৮

  • লিমন হোসেন
  • আপডেট সময় ১০:২৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪
  • 90

শেরপুরে কমতে শুরু করেছে নদীগুলোর পানি। এতে করে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে তবে এখনও পানিবন্দি হাজারও পরিবার। দুর্ভোগে রয়েছেন পানিবন্দি এলাকার মানুষজন। এখনও অনেক জায়গাতেই পৌঁছায়নি ত্রাণ সহায়তা। তবে জেলা প্রশাসন বলছে, ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে সহায়তা পৌঁছানো হয়েছে।

অন্যদিকে গত চারদিনে বন্যার পানিতে নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও নকলা উপজেলায় মোট ৮ জন মারা গেছেন। কৃষি বিভাগ ও মৎস্য বিভাগের তথ্য অনুসারে, জেলায় ৪৭ হাজার হেক্টর আবাদি জমির আমন ধান ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার হেক্টর জমির সবজি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর মাছের ঘের তলিয়ে গেছে ৬ হাজারেরও বেশি। এতে মাথায় হাত পড়েছে আমন ও মৎস্যচাষীদের। সব হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন জেলার অন্তত পৌনে দুই লাখ কৃষক। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের প্রণোদনা ও সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন।

শেরপুরের জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান জানায়, জেলার প্রায় সব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে। পানি কমতে শুরু করেছে এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

নোবিপ্রবিতে বায়োলজিক্যাল সায়েন্স বিষয়ক কর্মশালা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

শেরপুরে বন্যা পরিস্থি কিছুটা উন্নতি, বন্যায় মৃত বেড়ে ৮

আপডেট সময় ১০:২৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪

শেরপুরে কমতে শুরু করেছে নদীগুলোর পানি। এতে করে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে তবে এখনও পানিবন্দি হাজারও পরিবার। দুর্ভোগে রয়েছেন পানিবন্দি এলাকার মানুষজন। এখনও অনেক জায়গাতেই পৌঁছায়নি ত্রাণ সহায়তা। তবে জেলা প্রশাসন বলছে, ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে সহায়তা পৌঁছানো হয়েছে।

অন্যদিকে গত চারদিনে বন্যার পানিতে নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও নকলা উপজেলায় মোট ৮ জন মারা গেছেন। কৃষি বিভাগ ও মৎস্য বিভাগের তথ্য অনুসারে, জেলায় ৪৭ হাজার হেক্টর আবাদি জমির আমন ধান ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার হেক্টর জমির সবজি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর মাছের ঘের তলিয়ে গেছে ৬ হাজারেরও বেশি। এতে মাথায় হাত পড়েছে আমন ও মৎস্যচাষীদের। সব হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন জেলার অন্তত পৌনে দুই লাখ কৃষক। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের প্রণোদনা ও সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন।

শেরপুরের জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান জানায়, জেলার প্রায় সব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে। পানি কমতে শুরু করেছে এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।