ঢাকা ০১:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু Logo চীনে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যা বলেছিলেন ড. ইউনূস? যেজন্য হতভম্ব ভারত Logo জামায়াতের ঈদ উপলক্ষে প্রীতি ভোজের ঘটনায় বিএনপি – যুবলীগের হামলা Logo শহীদ নাসিব হাসান রিহান-এর পরিবারের সদস্যদের সাথে আমীরে জামায়াতের ঈদ কুশল বিনিময় Logo ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ Logo মিয়ানমারে ভূমিকম্প: ২ হাজার ছাড়াল নিহতের সংখ্যা Logo গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: খালেদা জিয়া Logo ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ Logo ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’স্লোগান, বিএনপির সাথে সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ ১ Logo আইপিএলসহ টিভিতে যা দেকবেন আজ

শেরপুরে বন্যার পানিতে মায়ের লাশের সঙ্গে ভেসে এল শিশু

টানা ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের তিন উপজেলায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে শতাধিক গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ।

বন্যায় নালিতাবাড়ী উপজেলায় এক নারীর মরদেহের সঙ্গে ভেসে এসেছে তার শিশুসন্তান। তবে মায়ের পরিচয় জানাতে পারেনি শিশুটি। পাহাড়ি ঢলে এ উপজেলায় প্রাণ হারিয়েছেন আরও তিনজন।

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার বাঘবেড় এলাকায় মায়ের সঙ্গে ভেসে আসে শিশুটি।

পাহাড়ি ঢলে প্রাণ হারানো তিনজনের মধ্যে একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে,তিনি হলেন নয়াবিল ইউনিয়নের খলিশাকুড়া গ্রামের ইদ্রিস আলী নামের এক বৃদ্ধ। ভেসে আসা নারীসহ দুজনের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

নালিতাবাড়ী থানার ওসি ছানোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায়, আমরা একজনের পরিচয় শনাক্ত করতে পেরেছি। বাকি দুজনের কোনো পরিচয় এখনো জানা যায়নি। ওই দুজনের মরদেহ উদ্ধারের কাজ চলছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সকাল থেকে পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের মহারশি, ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর পানি বাড়তে থাকে, যা পরবর্তীতে বন্যার বৃষ্টি করে। বন্যা থেকে বাঁচতে অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন। কিন্তু ঝিনাইগাতী এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার অনেক মানুষ এখনো নিরাপদ স্থানে যেতে পারেনি।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু

শেরপুরে বন্যার পানিতে মায়ের লাশের সঙ্গে ভেসে এল শিশু

আপডেট সময় ১০:০০:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪

টানা ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের তিন উপজেলায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে শতাধিক গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ।

বন্যায় নালিতাবাড়ী উপজেলায় এক নারীর মরদেহের সঙ্গে ভেসে এসেছে তার শিশুসন্তান। তবে মায়ের পরিচয় জানাতে পারেনি শিশুটি। পাহাড়ি ঢলে এ উপজেলায় প্রাণ হারিয়েছেন আরও তিনজন।

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার বাঘবেড় এলাকায় মায়ের সঙ্গে ভেসে আসে শিশুটি।

পাহাড়ি ঢলে প্রাণ হারানো তিনজনের মধ্যে একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে,তিনি হলেন নয়াবিল ইউনিয়নের খলিশাকুড়া গ্রামের ইদ্রিস আলী নামের এক বৃদ্ধ। ভেসে আসা নারীসহ দুজনের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

নালিতাবাড়ী থানার ওসি ছানোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায়, আমরা একজনের পরিচয় শনাক্ত করতে পেরেছি। বাকি দুজনের কোনো পরিচয় এখনো জানা যায়নি। ওই দুজনের মরদেহ উদ্ধারের কাজ চলছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সকাল থেকে পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের মহারশি, ভোগাই ও চেল্লাখালী নদীর পানি বাড়তে থাকে, যা পরবর্তীতে বন্যার বৃষ্টি করে। বন্যা থেকে বাঁচতে অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন। কিন্তু ঝিনাইগাতী এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার অনেক মানুষ এখনো নিরাপদ স্থানে যেতে পারেনি।