ঢাকা ১২:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টিএসসির গণত্রাণের ৮ কোটি টাকা যাবে প্রধান উপদেষ্টার ফান্ডে

টিএসসির গণত্রাণের ৮ কোটি টাকা যাবে প্রধান উপদেষ্টার ফান্ডে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে বন্যার্তদের জন্য সংগৃহীত ৯ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ২১৩ টাকা দুটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সংরক্ষিত আছে। এর মধ্যে ৮ কোটি টাকা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার তহবিলে জমা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) গণত্রাণের অডিট শেষে ফান্ডের পরিমাণ জানানো হয়। ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা জানান, ৮ কোটি টাকা প্রধান উপদেষ্টার তহবিলে জমা হবে, এবং বাকি ১ কোটি ৯১ লাখ টাকা উত্তরবঙ্গের বন্যা কবলিত এলাকায় মানুষের জন্য খরচ করা হবে। তারা জানান, বুধবার থেকেই এ ত্রাণ কার্যক্রম শুরু হবে।

এর আগে, অডিটর গোলাম ফজলুল কবির জানান, ফান্ডের মোট পরিমাণ ছিল ১১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৪ হাজার ৪২০ টাকা। এর মধ্যে নগদ এসেছে ৯ কোটি ৮৫ লাখ ১৫ হাজার ৪২৫ টাকা, বাকী টাকা এসেছে মোবাইল ব্যাংকিং, প্রাইজবন্ড, ডলার ও অন্যান্য মাধ্যমে। এর মধ্যে ১ কোটি ৭৮ লাখ ৩৩ হাজার ২০৭ টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকের দুটি অ্যাকাউন্টে ৯ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ২১৩ টাকা রয়েছে।

তিনি বলেন, ১০ সেপ্টেম্বর থেকে অডিট কাজ শুরু হয়ে ২০ সেপ্টেম্বর শেষ হয়। এ সময়ের মধ্যে কেবল আর্থিক অডিট সম্পন্ন হয়েছে, পণ্য ও পোশাক এবং ননক্যাশ অডিট করা সম্ভব হয়নি।

জনপ্রিয় সংবাদ

টিএসসির গণত্রাণের ৮ কোটি টাকা যাবে প্রধান উপদেষ্টার ফান্ডে

আপডেট সময় ১১:৫১:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে বন্যার্তদের জন্য সংগৃহীত ৯ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ২১৩ টাকা দুটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সংরক্ষিত আছে। এর মধ্যে ৮ কোটি টাকা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার তহবিলে জমা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) গণত্রাণের অডিট শেষে ফান্ডের পরিমাণ জানানো হয়। ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা জানান, ৮ কোটি টাকা প্রধান উপদেষ্টার তহবিলে জমা হবে, এবং বাকি ১ কোটি ৯১ লাখ টাকা উত্তরবঙ্গের বন্যা কবলিত এলাকায় মানুষের জন্য খরচ করা হবে। তারা জানান, বুধবার থেকেই এ ত্রাণ কার্যক্রম শুরু হবে।

এর আগে, অডিটর গোলাম ফজলুল কবির জানান, ফান্ডের মোট পরিমাণ ছিল ১১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৪ হাজার ৪২০ টাকা। এর মধ্যে নগদ এসেছে ৯ কোটি ৮৫ লাখ ১৫ হাজার ৪২৫ টাকা, বাকী টাকা এসেছে মোবাইল ব্যাংকিং, প্রাইজবন্ড, ডলার ও অন্যান্য মাধ্যমে। এর মধ্যে ১ কোটি ৭৮ লাখ ৩৩ হাজার ২০৭ টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকের দুটি অ্যাকাউন্টে ৯ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ২১৩ টাকা রয়েছে।

তিনি বলেন, ১০ সেপ্টেম্বর থেকে অডিট কাজ শুরু হয়ে ২০ সেপ্টেম্বর শেষ হয়। এ সময়ের মধ্যে কেবল আর্থিক অডিট সম্পন্ন হয়েছে, পণ্য ও পোশাক এবং ননক্যাশ অডিট করা সম্ভব হয়নি।