ঢাকা ০৭:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

বিএনপি’র মহাসমাবেশে পুলিশ-আওয়ামীলীগের হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ শিবিরের

বিএনপি’র মহাসমাবেশে পুলিশ-আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ শিবিরের

বিএনপি’র শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশে পুলিশ-আওয়ামীলীগ সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলসহ অসংখ্য নেতাকর্মী আহত করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

এক যৌথ বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান ও সেক্রেটারি জেনারেল মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, ফ্যাসিবাদী মাফিয়া সরকার বাংলাদেশের অবৈধ ক্ষমতার মসনদ টিকিয়ে রাখতে এখন উন্মাদ হয়ে গেছে। বিএনপি আয়োজিত সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবি আদায়ে পূর্বঘোষিত শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। এ নগ্ন হামলায় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলসহ অসংখ্য বিএনপির নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা রয়েছেন।

এ সময় বেশ কয়েকজন সাংবাদিকও আহত হয়েছেন। অন্যদিকে আরামবাগে জামায়াতে ইসলামীর শান্তিপূর্ণ সমাবেশের পূর্বে এবং ফেরার পথে পুলিশ বিনা কারণে অসংখ্য নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে। নিয়মতান্ত্রিক শান্তিপূর্ণ সমাবেশে নগ্ন হামলা দেশে সন্ত্রাস ও ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করারই নামান্তর। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।”

নেতৃবৃন্দ বলেন, “জনগণ তাদের অধিকার আদায়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। যার প্রতিফল ঘটেছে জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপি’র সমাবেশে জনস্রোতের মাধ্যমে। যা অবৈধ সরকারকে দিশেহারা করে দিয়েছে। নিজেদের অস্তিত্ব সংকটের ভয়ে অবৈধ সরকার ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। ফলে আবারো হত্যা, গ্রেপ্তার, হামলা, মামলা, ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে অবৈধ ক্ষমতা ধরে রাখতে চাইছে। কিন্তু শেষ রক্ষা হবে না। নিজেদের অধিকার আদায়ে যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে জনগণ প্রস্তুত। দেশের আপামর ছাত্রজনতা এবার জেগে উঠেছে। অবৈধ সরকারের পতন নিশ্চিত না করে জনগণ ক্ষান্ত হবে না।

অবিলম্বে শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলাকারী পুলিশ সদস্য ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের বিচার করতে হবে। গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি দিতে হবে। গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে বাধা দেওয়া বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় যেকোনো পরিস্থিতির জন্য অবৈধ সরকারকে দায় বহন করতে হবে।”

হাইতিতে ৭০ জনকে গুলি করে হত্যা, এলাকা ছাড়া ছয় হাজার বাসিন্দা

বিএনপি’র মহাসমাবেশে পুলিশ-আওয়ামীলীগের হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ শিবিরের

আপডেট সময় ০৯:২৮:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৩

বিএনপি’র শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশে পুলিশ-আওয়ামীলীগ সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলসহ অসংখ্য নেতাকর্মী আহত করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

এক যৌথ বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান ও সেক্রেটারি জেনারেল মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, ফ্যাসিবাদী মাফিয়া সরকার বাংলাদেশের অবৈধ ক্ষমতার মসনদ টিকিয়ে রাখতে এখন উন্মাদ হয়ে গেছে। বিএনপি আয়োজিত সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবি আদায়ে পূর্বঘোষিত শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। এ নগ্ন হামলায় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলসহ অসংখ্য বিএনপির নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা রয়েছেন।

এ সময় বেশ কয়েকজন সাংবাদিকও আহত হয়েছেন। অন্যদিকে আরামবাগে জামায়াতে ইসলামীর শান্তিপূর্ণ সমাবেশের পূর্বে এবং ফেরার পথে পুলিশ বিনা কারণে অসংখ্য নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে। নিয়মতান্ত্রিক শান্তিপূর্ণ সমাবেশে নগ্ন হামলা দেশে সন্ত্রাস ও ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করারই নামান্তর। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।”

নেতৃবৃন্দ বলেন, “জনগণ তাদের অধিকার আদায়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। যার প্রতিফল ঘটেছে জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপি’র সমাবেশে জনস্রোতের মাধ্যমে। যা অবৈধ সরকারকে দিশেহারা করে দিয়েছে। নিজেদের অস্তিত্ব সংকটের ভয়ে অবৈধ সরকার ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। ফলে আবারো হত্যা, গ্রেপ্তার, হামলা, মামলা, ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে অবৈধ ক্ষমতা ধরে রাখতে চাইছে। কিন্তু শেষ রক্ষা হবে না। নিজেদের অধিকার আদায়ে যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে জনগণ প্রস্তুত। দেশের আপামর ছাত্রজনতা এবার জেগে উঠেছে। অবৈধ সরকারের পতন নিশ্চিত না করে জনগণ ক্ষান্ত হবে না।

অবিলম্বে শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলাকারী পুলিশ সদস্য ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের বিচার করতে হবে। গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি দিতে হবে। গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে বাধা দেওয়া বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় যেকোনো পরিস্থিতির জন্য অবৈধ সরকারকে দায় বহন করতে হবে।”