ঢাকা ০৩:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিশুর ক্লান্তিভাব কাটে না, খাদ্য তালিকায় যা রাখতে পারেন

শিশুর ক্লান্তিভাব কাটে না খাদ্য তালিকায় যা রাখতে পারেন

শরীরের হাড় ক্ষয় হলে বা হাড়ের গঠন মজবুত না হলে শিশু ক্লান্তিবোধ করতে পারে। পুষ্টিবিদরা বলেন, ভিটামিন ডি’র অভাবে এই সমস্যা দেখা দেয়। তা ছাড়া ভিটামিন ডি’র অভাব হলে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। শিশু পড়ালেখায় অমনোযোগী হয়ে পড়ে। তার ঝিমুনি ভাবও দেখা দিতে পারে।

সাধারণত মনে করা হয় সূর্যালোক হচ্ছে ভিটামিন ডি’র সবচেয়ে বড় উৎস। পুষ্টিবিদরা বলেন, শিশুর শরীরে প্রতিদিন সূর্যের আলো লাগানো উচিত। এর পাশাপাশি শিশুর খাদ্য তালিকায় ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার থাকা উচিত। ভারতীয় পুষ্টিবিদ শম্পার পরামর্শ মেনে ভিটামিন ডি’র অভাব পূরণে শিশুর খাদ্য তালিকায় যা রাখতে পারেন—

শিশুর খাবার তালিকায় রাখতে হবে দুধ, পনির এবং ছানা। তবে গরুর দুধ পান করলে অনেক সময় শিশু অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হতে পারে। তখন বিকল্প হিসেবে বাদামের দুধ, ওটস মিল্ক দেওয়া যেতে পারে। ফ্যাট আছে এমন খাবার থেকেও ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। যেমন অল্প তেলে রান্না করা মুরগির মাংস, কলিজা এবং মাছের ডিম।

শিশুকে নিরামিষ খাবার খাওয়ালে ভিটামিন ডি’র অভাব দেখা দিতে পারে। তাই নিরামিষ খাবার খাওয়ালে বিভিন্ন রকম বাদাম, আখরোট, কাঠাবাদাম খাওয়াতে ভুলবেন না। এ ছাড়া শিশুকে দিতে পারেন মাশরুমের স্যুপ। মাশরুম ভিটামিন ডি’র অনেক বড় উৎস।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইকুয়েডরকে ৭ গোল দিল আর্জেন্টিনা

শিশুর ক্লান্তিভাব কাটে না, খাদ্য তালিকায় যা রাখতে পারেন

আপডেট সময় ০১:৫৬:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শরীরের হাড় ক্ষয় হলে বা হাড়ের গঠন মজবুত না হলে শিশু ক্লান্তিবোধ করতে পারে। পুষ্টিবিদরা বলেন, ভিটামিন ডি’র অভাবে এই সমস্যা দেখা দেয়। তা ছাড়া ভিটামিন ডি’র অভাব হলে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। শিশু পড়ালেখায় অমনোযোগী হয়ে পড়ে। তার ঝিমুনি ভাবও দেখা দিতে পারে।

সাধারণত মনে করা হয় সূর্যালোক হচ্ছে ভিটামিন ডি’র সবচেয়ে বড় উৎস। পুষ্টিবিদরা বলেন, শিশুর শরীরে প্রতিদিন সূর্যের আলো লাগানো উচিত। এর পাশাপাশি শিশুর খাদ্য তালিকায় ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার থাকা উচিত। ভারতীয় পুষ্টিবিদ শম্পার পরামর্শ মেনে ভিটামিন ডি’র অভাব পূরণে শিশুর খাদ্য তালিকায় যা রাখতে পারেন—

শিশুর খাবার তালিকায় রাখতে হবে দুধ, পনির এবং ছানা। তবে গরুর দুধ পান করলে অনেক সময় শিশু অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হতে পারে। তখন বিকল্প হিসেবে বাদামের দুধ, ওটস মিল্ক দেওয়া যেতে পারে। ফ্যাট আছে এমন খাবার থেকেও ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। যেমন অল্প তেলে রান্না করা মুরগির মাংস, কলিজা এবং মাছের ডিম।

শিশুকে নিরামিষ খাবার খাওয়ালে ভিটামিন ডি’র অভাব দেখা দিতে পারে। তাই নিরামিষ খাবার খাওয়ালে বিভিন্ন রকম বাদাম, আখরোট, কাঠাবাদাম খাওয়াতে ভুলবেন না। এ ছাড়া শিশুকে দিতে পারেন মাশরুমের স্যুপ। মাশরুম ভিটামিন ডি’র অনেক বড় উৎস।