ঢাকা ১০:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাচার অর্থ ফেরাতে আইএমএফের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ

পাচার অর্থ ফেরাতে আইএমএফের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ

ব্যাংকসহ আর্থিক খাত সংস্কার এবং পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে আইএমএফের (আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল) কাছে অর্থ সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে আইএমএফ মিশনের সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান উপদেষ্টা।

তবে সংস্কারে কী পরিমাণ ঋণ লাগবে, এখন পর্যন্ত আইএমএফকে জানানো হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নানা রকম সংস্কার ও পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য রিসোর্স দরকার। আমরা যতটুকু পারি দেশীয় সম্পদ আহরণ করব, কিন্তু কিছু কিছু জিনিস আছে বিদেশি সহায়তা লাগবে। এর মধ্যে অন্যতম আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), ব্যালেন্স সাপোর্ট দেয়, ব্যাংকিং সেক্টর ও অন্যান্য সেক্টরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

একটা মিশন আসছে, আমাদের সম্ভাব্য কী কী দরকার। আমরা বলেছি সংস্কারের বিষয়ে আমরা মোটামুটি পদক্ষেপ নিয়েছি, ব্যাংকিং সেক্টরসহ অন্যান্য সেক্টরে আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি। সময় কিছু লাগবে।

তিনি বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের রিসোর্স গ্যাপ কী পরিমাণ লাগবে, সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি।

ওরা ডিটেলস আরো আলাপ করবে। আমার সঙ্গে নীতি ও মূল উদ্দেশ্য নিয়ে আলাপ হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বসবে। ফরেন এক্সচেঞ্জ মার্কেট ও ব্যাংক রিফর্ম নিয়ে কী করবে, সেটা জানবে। এনবিআরের সঙ্গেও বসবে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের ম্যাক্রো পলিসি টিম আছে। ডিটেলস আলাপ করে তাদের নিজস্ব ভিউ তারপর অক্টোবর মাসে ওয়াল্ডব্যাংক মিটিংয়ে যাবে, পলিসি মেকারদের সঙ্গে আলোচনা করবে। তারপর প্রেজেন্ট প্রোগ্রাম নিয়ে আলাপ হবে। আমরা ফিউচার কিছু রিকোয়েস্ট করেছি। আমরা এখনো সঠিক বলিনি। আমরা বলেছি দেখে নিয়ে আমাদের রিসোর্স গ্যাপ ফরমালি জানাব। সেটা নিয়ে আলাপ হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

পাচার অর্থ ফেরাতে আইএমএফের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ

আপডেট সময় ০৫:৫৫:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ব্যাংকসহ আর্থিক খাত সংস্কার এবং পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে আইএমএফের (আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল) কাছে অর্থ সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে আইএমএফ মিশনের সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান উপদেষ্টা।

তবে সংস্কারে কী পরিমাণ ঋণ লাগবে, এখন পর্যন্ত আইএমএফকে জানানো হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নানা রকম সংস্কার ও পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য রিসোর্স দরকার। আমরা যতটুকু পারি দেশীয় সম্পদ আহরণ করব, কিন্তু কিছু কিছু জিনিস আছে বিদেশি সহায়তা লাগবে। এর মধ্যে অন্যতম আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), ব্যালেন্স সাপোর্ট দেয়, ব্যাংকিং সেক্টর ও অন্যান্য সেক্টরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

একটা মিশন আসছে, আমাদের সম্ভাব্য কী কী দরকার। আমরা বলেছি সংস্কারের বিষয়ে আমরা মোটামুটি পদক্ষেপ নিয়েছি, ব্যাংকিং সেক্টরসহ অন্যান্য সেক্টরে আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি। সময় কিছু লাগবে।

তিনি বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের রিসোর্স গ্যাপ কী পরিমাণ লাগবে, সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি।

ওরা ডিটেলস আরো আলাপ করবে। আমার সঙ্গে নীতি ও মূল উদ্দেশ্য নিয়ে আলাপ হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বসবে। ফরেন এক্সচেঞ্জ মার্কেট ও ব্যাংক রিফর্ম নিয়ে কী করবে, সেটা জানবে। এনবিআরের সঙ্গেও বসবে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের ম্যাক্রো পলিসি টিম আছে। ডিটেলস আলাপ করে তাদের নিজস্ব ভিউ তারপর অক্টোবর মাসে ওয়াল্ডব্যাংক মিটিংয়ে যাবে, পলিসি মেকারদের সঙ্গে আলোচনা করবে। তারপর প্রেজেন্ট প্রোগ্রাম নিয়ে আলাপ হবে। আমরা ফিউচার কিছু রিকোয়েস্ট করেছি। আমরা এখনো সঠিক বলিনি। আমরা বলেছি দেখে নিয়ে আমাদের রিসোর্স গ্যাপ ফরমালি জানাব। সেটা নিয়ে আলাপ হবে।