ঢাকা ১০:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপি নেতাদের বক্তব্যের প্রতিবাদ গোপালগঞ্জ জেলা আ. লীগের

বিএনপি নেতাদের বক্তব্যের প্রতিবাদ গোপালগঞ্জ জেলা আ. লীগের

গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতা শওকত আলী দিদার নিহতের ঘটনায় আওয়ামী লীগকে জড়িয়ে বিএনপি নেতাদের দেওয়া বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ইলিয়াস হক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তাদের অবস্থান তুলে ধরা হয়।

এতে বলা হয়েছে, গতকাল (শুক্রবার) ঘোনাপাড়ায় যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, এটার সঙ্গে আওয়ামী লীগ কোনোভাবেই জড়িত নয়। গতকাল কিছু বিক্ষুব্ধ জনতার সঙ্গে বিএনপির কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে এই সংঘর্ষে রূপ নেয়।

এই ঘটনা স্থানীয় আওয়ামী লীগসহ কোনো সহযোগী ও অঙ্গসংগঠন অবগত নয়। আমরা সব সময় শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থানে বিশ্বাসী। অতীতে আমরা বিএনপির সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থানে ছিলাম। যেটা বিএনপির স্থানীয় নেতারা স্বীকার করবেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিএনপির কিছু বহিরাগত লোকেরা ঘোনাপাড়ায় শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর ছবি ব্যানার ছিঁড়ে ফেলতে গেলে, তাদের সঙ্গে স্থানীয় বিক্ষুব্ধ জনতার কথা-কাটাকাটি হয় এবং এক পর্যায়ে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয় এবং পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।

এতে আরো বলা হয়, আমরা মনে করি এ ঘটনার সঙ্গে আওয়ামী লীগ জড়িত থাকা বলা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলক চক্রান্ত। এই ঘটনার সঙ্গে আওয়ামী লীগ কোনো অবস্থায় জড়িত নয়। আমরা অতীতে যেমন অহিংস আন্দোলন করেছি, ভবিষ্যতে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সব কর্মসূচি পালন করব। এটাই আমাদের দলীয় নির্দেশনা।

জনপ্রিয় সংবাদ

নাটোরে স্কুলছাত্রী হত্যা মামলায় ৩ আসামির ৪৪ বছরের কারাদণ্ড

বিএনপি নেতাদের বক্তব্যের প্রতিবাদ গোপালগঞ্জ জেলা আ. লীগের

আপডেট সময় ০৯:৫৫:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতা শওকত আলী দিদার নিহতের ঘটনায় আওয়ামী লীগকে জড়িয়ে বিএনপি নেতাদের দেওয়া বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ইলিয়াস হক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তাদের অবস্থান তুলে ধরা হয়।

এতে বলা হয়েছে, গতকাল (শুক্রবার) ঘোনাপাড়ায় যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, এটার সঙ্গে আওয়ামী লীগ কোনোভাবেই জড়িত নয়। গতকাল কিছু বিক্ষুব্ধ জনতার সঙ্গে বিএনপির কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে এই সংঘর্ষে রূপ নেয়।

এই ঘটনা স্থানীয় আওয়ামী লীগসহ কোনো সহযোগী ও অঙ্গসংগঠন অবগত নয়। আমরা সব সময় শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থানে বিশ্বাসী। অতীতে আমরা বিএনপির সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থানে ছিলাম। যেটা বিএনপির স্থানীয় নেতারা স্বীকার করবেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিএনপির কিছু বহিরাগত লোকেরা ঘোনাপাড়ায় শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর ছবি ব্যানার ছিঁড়ে ফেলতে গেলে, তাদের সঙ্গে স্থানীয় বিক্ষুব্ধ জনতার কথা-কাটাকাটি হয় এবং এক পর্যায়ে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয় এবং পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।

এতে আরো বলা হয়, আমরা মনে করি এ ঘটনার সঙ্গে আওয়ামী লীগ জড়িত থাকা বলা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলক চক্রান্ত। এই ঘটনার সঙ্গে আওয়ামী লীগ কোনো অবস্থায় জড়িত নয়। আমরা অতীতে যেমন অহিংস আন্দোলন করেছি, ভবিষ্যতে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সব কর্মসূচি পালন করব। এটাই আমাদের দলীয় নির্দেশনা।