ঢাকা ০৫:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে নিখোঁজ হওয়া ২ শিশুর লাশ উদ্ধার

  • লিমন হোসেন
  • আপডেট সময় ১১:০৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • 17

সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে বুধবার দুপুরে দাদার সঙ্গে যমুনা নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশু
নিখোঁজ হয়ে যায় । পরেরদিন ভোরে আধা কিলোমিটার দক্ষিণে যমুনা নদী থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।

নিখোঁজ মো. হযরত আলী (৭) উপজেলার খাষকাউলিয়া ইউনিয়নের কুরকি পশ্চিম পাড়া গ্রামের আলমগীর হোসেনের ছেলে ও খাদিজা খাতুন (৬) একই গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে। তারা দুজন চাচাতো ভাইবোন।

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ভোর সাড়ে ৬টায় জনতা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে আধা কিলোমিটার দক্ষিণে যমুনা নদী থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।

খাষকাউলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল হাকিম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায়, বুধবার দুপুরে শিশু দুটি তাদের দাদার সঙ্গে যমুনা নদীতে গোসল করতে যায়। তাদের গোসল করিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন দাদা। পরে দাদাবাড়িতে গিয়ে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে। খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে নদীর পাড়ে গিয়ে শিশুদের পায়ের জুতা দেখতে পান স্বজনরা। স্বজন ও স্থানীয়রা সন্ধ্যা পর্যন্ত নদীতে শিশুদের উদ্ধারে চেষ্টা করে কিন্তু খোঁজ পায়নি। এরপর সারা রাত নদীর পাড়ে বসে থাকে স্বজনরা। আজকে ভোরে দুই শিশুর লাশ নদীতে ভাসতে দেখলে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে।

জনপ্রিয় সংবাদ

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে নিখোঁজ হওয়া ২ শিশুর লাশ উদ্ধার

আপডেট সময় ১১:০৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে বুধবার দুপুরে দাদার সঙ্গে যমুনা নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশু
নিখোঁজ হয়ে যায় । পরেরদিন ভোরে আধা কিলোমিটার দক্ষিণে যমুনা নদী থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।

নিখোঁজ মো. হযরত আলী (৭) উপজেলার খাষকাউলিয়া ইউনিয়নের কুরকি পশ্চিম পাড়া গ্রামের আলমগীর হোসেনের ছেলে ও খাদিজা খাতুন (৬) একই গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে। তারা দুজন চাচাতো ভাইবোন।

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ভোর সাড়ে ৬টায় জনতা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে আধা কিলোমিটার দক্ষিণে যমুনা নদী থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।

খাষকাউলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল হাকিম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায়, বুধবার দুপুরে শিশু দুটি তাদের দাদার সঙ্গে যমুনা নদীতে গোসল করতে যায়। তাদের গোসল করিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন দাদা। পরে দাদাবাড়িতে গিয়ে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে। খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে নদীর পাড়ে গিয়ে শিশুদের পায়ের জুতা দেখতে পান স্বজনরা। স্বজন ও স্থানীয়রা সন্ধ্যা পর্যন্ত নদীতে শিশুদের উদ্ধারে চেষ্টা করে কিন্তু খোঁজ পায়নি। এরপর সারা রাত নদীর পাড়ে বসে থাকে স্বজনরা। আজকে ভোরে দুই শিশুর লাশ নদীতে ভাসতে দেখলে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে।