ঢাকা ০১:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবারে দায়িত্ব সরকারের: উপদেষ্টা নাহিদ

  • মোশারফ হোসেন
  • আপডেট সময় ০৭:৫৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • 58

অভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবারে দায়িত্ব সরকারের: উপদেষ্টা নাহিদ

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবারের দেখাশোনাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের।

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গুলিতে নিহত মো. রমজান আলীর পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতকালে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানের সময় যেভাবে ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে এসেছিল, তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। শহিদদের জন্যই আমরা বেঁচে আছি, বাক স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছি।

তথ্য উপদেষ্টা রমজান আলীর পরিবারের খোঁজখবর নেন। একইসঙ্গে আন্দোলনে নিহত সবার পরিবারে মাসিক ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় রমজানের পরিবার থেকে তার বাবা ও ছোট বোন উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, রমজান আলী নাটোরের সিংড়ায় একটি কলেজে ডিগ্রিতে পড়াশোনা করতেন। তার পরিবারের কেউ উপার্জনক্ষম না থাকায় আশুলিয়ার বাইপাইলে একটি মাছের আড়তে কাজ করে পরিবারের খরচ চালাতেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন সময়ে তিনি আন্দোলনে অংশ নেন এবং ৫ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

জনপ্রিয় সংবাদ

হাসিনা টুপ করে পড়লেন কিনা দেখতে পদ্মা সেতুতে সারজিস

অভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবারে দায়িত্ব সরকারের: উপদেষ্টা নাহিদ

আপডেট সময় ০৭:৫৬:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহিদদের পরিবারের দেখাশোনাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের।

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গুলিতে নিহত মো. রমজান আলীর পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতকালে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, গণঅভ্যুত্থানের সময় যেভাবে ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে এসেছিল, তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। শহিদদের জন্যই আমরা বেঁচে আছি, বাক স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছি।

তথ্য উপদেষ্টা রমজান আলীর পরিবারের খোঁজখবর নেন। একইসঙ্গে আন্দোলনে নিহত সবার পরিবারে মাসিক ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় রমজানের পরিবার থেকে তার বাবা ও ছোট বোন উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, রমজান আলী নাটোরের সিংড়ায় একটি কলেজে ডিগ্রিতে পড়াশোনা করতেন। তার পরিবারের কেউ উপার্জনক্ষম না থাকায় আশুলিয়ার বাইপাইলে একটি মাছের আড়তে কাজ করে পরিবারের খরচ চালাতেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন সময়ে তিনি আন্দোলনে অংশ নেন এবং ৫ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।