প্রথম ইনিংসে লিড নেয়া বাংলাদেশ চতুর্থ দিন শেষে এগিয়ে ৯৪ রানে। মুশিফকুর রহিমের সেঞ্চুরি ও পাঁচ অর্ধশতাধিক রানের ইনিংসে ৫৬৫ রানের বড় স্কোর করে টাইগাররা। ১১৭ রানে পিছিয়ে থেকে পাকিস্তান দিন শেষ করেছে ১ উইকেটে ২৩ রান এতে অঘটন না ঘটলে ড্র হচ্ছে রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট।

আর আক্ষেপ ছয় বছর পর ডাবল সেঞ্চুরি করতে না পারা। শেষটায়ও ছিল মুশফিকের নাম। নয় রানের জন্য নিজের চতুর্থ ডাবল আর চার রানের জন্য মিরাজের সঙ্গে জুটিটাকেও দ্বি-শতকে রুপ দিতে পারেননি।

মুশফিকুর রহিম অধ্যায় বাদ দিলে আর কিছুই থাকে না বলার মত। তার কীর্তি আর অর্জনে পরিপূর্ণ রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের চতুর্থ দিন। নিজের সেঞ্চুরি, লিটন, মেহেদী মিরাজের সঙ্গে দুটি শতরানের জুটি, নানা রেকর্ডে বারবার তামিমকে পেছনে ফেলা অর্জনের ভান্ডারে।

আর আক্ষেপ ছয় বছর পর ডাবল সেঞ্চুরি করতে না পারা। শেষটায়ও ছিল মুশফিকের নাম। নয় রানের জন্য নিজের চতুর্থ ডাবল আর চার রানের জন্য মিরাজের সঙ্গে জুটিটাকেও দ্বি-শতকে রুপ দিতে পারেননি।

জুটি ভাঙ্গার সফল সেই বোলার মোহাম্মদ আলী ।যিনি কিনা অবশেষে সাফল্য এনে দেন পাকিস্তানকে। ভেঙ্গেছেন সে জুটি। মেহেদী মিরাজও এই গল্পের বড় অংশ। টেস্টে সপ্তম আর দেশের বাইরে দ্বিতীয় ফিফটিতে বাংলাদেশের লিড এনে দেয়ার যোগ্য কারিগর তিনি।

শেস পর্যন্ত ৩৭ রানে শেষ চার উইকেট হারিয়ে ৫৬৫তে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ। তারপরও লিড দাড়ায় ১১৭ রানের। শেষ বিকেলে সায়েম আইয়ুবকে ফিরিয়ে শরিফুল কিছুটা উত্তেজনা ছড়ান। এটাই চতুর্থ দিনের হাইলাইটস। যার পরিনতি ড্র-এর পথে রাওয়ালপিন্ডির প্রথম টেস্ট। নাকি নাটকীয় কিছু অপেক্ষা করছে শেষদিন?