ঢাকা ০৭:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আইএমএফের কাছে তিন বিলিয়ন ডলার ঋণ চায় বাংলাদেশ

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ০৮:২৪:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৪
  • 162

আইএমএফের কাছে তিন বিলিয়ন ডলার ঋণ চায় বাংলাদেশ

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে আরো তিন বিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য আলোচনা চলছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও ব্লুমবার্গে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য জানান।

আহসান এইচ মনসুর ব্লুমবার্গকে বলেছেন, ‘সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্য দিয়ে গেছে বাংলাদেশ। তাই ঋণের প্রয়োজন এই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে।

স্থানীয় ব্যাংক থেকেও বকেয়া ঋণ মেটাতে কেনা হচ্ছে ডলার।’
আইএমএফের কাছ থেকে গত বছর বাংলাদেশ চার দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার ঋণ পায়। এ অবস্থার মধ্যে বাংলাদেশ আইএমএফের কাছে আবারো ঋণ চাচ্ছে।

এছাড়া, বিশ্বব্যাংকের কাছে অতিরিক্ত দেড় বিলিয়ন ডলার ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থার (জাইকা) কাছে আরো এক বিলিয়ন ডলার করে চাওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের রিজার্ভ বর্তমান সংকটের আগেই চাপে ছিল। গত ৩১ জুলাই পর্যন্ত রিজার্ভের পরিমাণ সাড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছিল। প্রায় তিন মাসের আমদানি খরচ এটা দিয়ে মেটানো যেতে পারে।

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

আইএমএফের কাছে তিন বিলিয়ন ডলার ঋণ চায় বাংলাদেশ

আপডেট সময় ০৮:২৪:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৪

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে আরো তিন বিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য আলোচনা চলছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও ব্লুমবার্গে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য জানান।

আহসান এইচ মনসুর ব্লুমবার্গকে বলেছেন, ‘সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্য দিয়ে গেছে বাংলাদেশ। তাই ঋণের প্রয়োজন এই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে।

স্থানীয় ব্যাংক থেকেও বকেয়া ঋণ মেটাতে কেনা হচ্ছে ডলার।’
আইএমএফের কাছ থেকে গত বছর বাংলাদেশ চার দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার ঋণ পায়। এ অবস্থার মধ্যে বাংলাদেশ আইএমএফের কাছে আবারো ঋণ চাচ্ছে।

এছাড়া, বিশ্বব্যাংকের কাছে অতিরিক্ত দেড় বিলিয়ন ডলার ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থার (জাইকা) কাছে আরো এক বিলিয়ন ডলার করে চাওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের রিজার্ভ বর্তমান সংকটের আগেই চাপে ছিল। গত ৩১ জুলাই পর্যন্ত রিজার্ভের পরিমাণ সাড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছিল। প্রায় তিন মাসের আমদানি খরচ এটা দিয়ে মেটানো যেতে পারে।