ঢাকা ০৭:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই পরিবারের চারজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বসতঘর থেকে একই পরিবারের চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৮ জুলাই) সকালে নবীনগর পৌর এলাকার বিজয় পাড়া থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।

নিহতরা হলেন, সোহাগ (৩৩), তার স্ত্রী জান্নাত (২৫) ও তাদের মেয়ে সন্তান ফাহিমা (৪), সাদিয়া (২)।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম বলেন, নিহত সোহাগ পেশায় একজন কাপড় ব্যবসায়ী। রাতে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। প্রতিদিন তারা সকাল ঘুম থেকে উঠলেও আজ না উঠায় পরিবারের সদস্যরা তাদের ডাকাডাকি করেন। কিন্তু কোনো সাড়া মেলেনি। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে তাদের মরদেহ দেখতে পান।

এরমধ্যে সোহাগ ও এক কন্যার মরদেহ টিনের চালের কাঠে ঝুলছিল। স্ত্রী জান্নাতের মরদেহ খাটে ও অপর আরেক কন্যার মরদেহ খাটের পাশে পড়ে ছিল।

তিনি আরও জানান, তাদের মৃত্যু কীভাবে হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। এটা হত্যা নাকি অন্য কিছু ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে বলা যাবে। মরদেহ সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হচ্ছে

ঢাকা ভয়েস২৪ পরিবাবের পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ‘ঈদ মোবারক’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই পরিবারের চারজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

আপডেট সময় ০১:৫৭:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ জুলাই ২০২৪

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বসতঘর থেকে একই পরিবারের চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৮ জুলাই) সকালে নবীনগর পৌর এলাকার বিজয় পাড়া থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।

নিহতরা হলেন, সোহাগ (৩৩), তার স্ত্রী জান্নাত (২৫) ও তাদের মেয়ে সন্তান ফাহিমা (৪), সাদিয়া (২)।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম বলেন, নিহত সোহাগ পেশায় একজন কাপড় ব্যবসায়ী। রাতে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। প্রতিদিন তারা সকাল ঘুম থেকে উঠলেও আজ না উঠায় পরিবারের সদস্যরা তাদের ডাকাডাকি করেন। কিন্তু কোনো সাড়া মেলেনি। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে তাদের মরদেহ দেখতে পান।

এরমধ্যে সোহাগ ও এক কন্যার মরদেহ টিনের চালের কাঠে ঝুলছিল। স্ত্রী জান্নাতের মরদেহ খাটে ও অপর আরেক কন্যার মরদেহ খাটের পাশে পড়ে ছিল।

তিনি আরও জানান, তাদের মৃত্যু কীভাবে হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। এটা হত্যা নাকি অন্য কিছু ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে বলা যাবে। মরদেহ সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হচ্ছে