ঢাকা ০৮:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ক্ষমা চাইলে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বাধা দেবে না ছাত্রলীগ

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১০:৩১:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪
  • 77

ক্ষমা চাইলে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বাধা দেবে না ছাত্রলীগ

কেন্দ্রীয় কর্মসূচির আলোকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) বিক্ষোভ মিছিল করেছে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে সিএফসি ও বিজয় গ্রুপের নেতাকর্মীরা শাহ আমানত ও শহিদ আব্দুর রব হলের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে জিরো পয়েন্টে এসে জড়ো হয়।

সেখানে নওফেল অনুসারী সিএফসি গ্রুপের নেতা মির্জা কবির সাদাফ বলেন, কোটা আন্দোলনকারী সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্ষমা চাইলে তাদের ক্ষমা করে দেওয়া হবে। আমরা কোটা সংস্কারের পক্ষে ছিলাম, কিন্তু তারা ভুল করেছে।

তিনি বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের আন্দোলনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শুরু থেকেই তাদেরকে সমর্থন জানিয়ে এসেছে। আমরাও বলেছি, কোটার একটি যৌক্তিক সংস্কার হোক এবং সেটা আদালতের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ ভাবে সমাধান হোক। কিন্তু গত দুদিন পবিত্র এই ক্যাম্পাসে নিজেদের ঘৃণিত রাজাকার হিসেবে উপস্থাপন করেছে। ছাত্রলীগ এ দেশে কোনো রাজাকারকে ছাড় দিবে না। তাই আমরা তাদের প্রতিরোধ করেছি। তারা ক্ষমা চাইলে আমরা তাদের আন্দোলনকে সাধুবাদ জানাবো।

বিজয় গ্রুপের নেতা ইলিয়াস হোসেন বলেন, আন্দোলনকারীরা নিজেদের রাজাকার বলে লাল-সবুজের পতাকাকে কলুষিত করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হতে গেলে তাকে বাঙালি হতে হবে। কোনো রাজাকারের অবস্থান এ বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে না।

তিনি আরও বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক কোটা সংস্কার আন্দোলনে পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা যুক্ত হয়ে আন্দোলনকে বিঘ্নিত করছে। স্বাধীনতা বিরোধীদের সঙ্গে আমাদের সংগ্রাম পূর্বেও ছিল এখনো থাকবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

টস জিতে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

ক্ষমা চাইলে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বাধা দেবে না ছাত্রলীগ

আপডেট সময় ১০:৩১:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

কেন্দ্রীয় কর্মসূচির আলোকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) বিক্ষোভ মিছিল করেছে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে সিএফসি ও বিজয় গ্রুপের নেতাকর্মীরা শাহ আমানত ও শহিদ আব্দুর রব হলের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে জিরো পয়েন্টে এসে জড়ো হয়।

সেখানে নওফেল অনুসারী সিএফসি গ্রুপের নেতা মির্জা কবির সাদাফ বলেন, কোটা আন্দোলনকারী সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্ষমা চাইলে তাদের ক্ষমা করে দেওয়া হবে। আমরা কোটা সংস্কারের পক্ষে ছিলাম, কিন্তু তারা ভুল করেছে।

তিনি বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের আন্দোলনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শুরু থেকেই তাদেরকে সমর্থন জানিয়ে এসেছে। আমরাও বলেছি, কোটার একটি যৌক্তিক সংস্কার হোক এবং সেটা আদালতের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ ভাবে সমাধান হোক। কিন্তু গত দুদিন পবিত্র এই ক্যাম্পাসে নিজেদের ঘৃণিত রাজাকার হিসেবে উপস্থাপন করেছে। ছাত্রলীগ এ দেশে কোনো রাজাকারকে ছাড় দিবে না। তাই আমরা তাদের প্রতিরোধ করেছি। তারা ক্ষমা চাইলে আমরা তাদের আন্দোলনকে সাধুবাদ জানাবো।

বিজয় গ্রুপের নেতা ইলিয়াস হোসেন বলেন, আন্দোলনকারীরা নিজেদের রাজাকার বলে লাল-সবুজের পতাকাকে কলুষিত করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হতে গেলে তাকে বাঙালি হতে হবে। কোনো রাজাকারের অবস্থান এ বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে না।

তিনি আরও বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক কোটা সংস্কার আন্দোলনে পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা যুক্ত হয়ে আন্দোলনকে বিঘ্নিত করছে। স্বাধীনতা বিরোধীদের সঙ্গে আমাদের সংগ্রাম পূর্বেও ছিল এখনো থাকবে।