ঢাকা ১১:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশ আসে পোশাকখাত থেকে: বস্ত্রমন্ত্রী

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১০:১৫:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪
  • 96

রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশ আসে পোশাকখাত থেকে: বস্ত্রমন্ত্রী

বর্তমানে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশেরও বেশি পোশাকখাত থেকে আসে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মো. খসরু চৌধুরীর এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। এ সময় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশের বেশি অর্জিত হয় দেশের অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি পোশাকশিল্প খাত থেকে। এ পর্যন্ত এক হাজার ৮৩টি স্থানীয় এবং বিদেশি বায়িং হাউজ নিবন্ধিত হয়েছে। এসব বায়িং হাউজ পণ্যের নতুন বাজার সম্প্রসারণ এবং এ শিল্পের বিকাশে সহায়ক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।

মন্ত্রী বলেন, বস্ত্র অধিদপ্তরের আওতাধীন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বছরে গড়ে ৫ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী টেক্সটাইল বিষয়ে পাস করে বের হচ্ছেন। এসব শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দেশি-বিদেশি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের চাকরিতে নিয়োজিত হয়ে বস্ত্রখাতে অবদান রাখছেন।

বর্তমানে বস্ত্র অধিদপ্তরের আওতাধীন ৯টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং ১৫টি টেক্সটাইল ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট, ৪১টি টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট রয়েছে। নতুন নতুন কোর্স সংযোজনের মাধ্যমে এ শিল্পের কারিগরি ক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে বলেও জানান মন্ত্রী।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশ আসে পোশাকখাত থেকে: বস্ত্রমন্ত্রী

আপডেট সময় ১০:১৫:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪

বর্তমানে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশেরও বেশি পোশাকখাত থেকে আসে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মো. খসরু চৌধুরীর এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। এ সময় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশের বেশি অর্জিত হয় দেশের অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি পোশাকশিল্প খাত থেকে। এ পর্যন্ত এক হাজার ৮৩টি স্থানীয় এবং বিদেশি বায়িং হাউজ নিবন্ধিত হয়েছে। এসব বায়িং হাউজ পণ্যের নতুন বাজার সম্প্রসারণ এবং এ শিল্পের বিকাশে সহায়ক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।

মন্ত্রী বলেন, বস্ত্র অধিদপ্তরের আওতাধীন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বছরে গড়ে ৫ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী টেক্সটাইল বিষয়ে পাস করে বের হচ্ছেন। এসব শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দেশি-বিদেশি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের চাকরিতে নিয়োজিত হয়ে বস্ত্রখাতে অবদান রাখছেন।

বর্তমানে বস্ত্র অধিদপ্তরের আওতাধীন ৯টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং ১৫টি টেক্সটাইল ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট, ৪১টি টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট রয়েছে। নতুন নতুন কোর্স সংযোজনের মাধ্যমে এ শিল্পের কারিগরি ক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে বলেও জানান মন্ত্রী।