ঢাকা ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এনবিআর থেকে সরানো হলো ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউরকে

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর রহমানকে। তিনি এনবিআরের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

রোববার (২৩ জুন) অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে সরানো করা হয়। এনবিআর থেকে সরিয়ে তাকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে সংযুক্ত করা হয়েছে।

মতিউর রহমান কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের সভাপতি ছিলেন। পাশাপাশি ২০২২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে তিন বছরের জন্য তাকে সোনালী ব্যাংকের পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়।

এবারের ঈদুল আজহায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরের সাদিক অ্যাগ্রো থেকে মতিউর রহমানের ছেলে সিফাতের ১৫ লাখ টাকায় একটি ছাগল ছাড়াও ঢাকার বিভিন্ন খামার থেকে ৭০ লাখ টাকার গরু কিনেছেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে উঠে আসে।

এরপর থেকে মতিউর রহমানের ছেলের দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি, গাড়ি, আলিশান জীবনযাপন; মতিউর রহমান ও পরিবারের সদস্যদের নামে রিসোর্ট, শুটিং স্পট, বাংলো বাড়ি, জমিসহ নামে-বেনামে সম্পত্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।

সিফাতকে একপর্যায়ে নিজের ছেলের পরিচয় দিতে অস্বীকৃতিও জানান মতিউর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে ট্রলের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলার হুমকি দেন। তবে আর মামলা করেননি।

জনপ্রিয় সংবাদ

এনবিআর থেকে সরানো হলো ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউরকে

আপডেট সময় ০১:৩১:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুন ২০২৪

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর রহমানকে। তিনি এনবিআরের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

রোববার (২৩ জুন) অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে সরানো করা হয়। এনবিআর থেকে সরিয়ে তাকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে সংযুক্ত করা হয়েছে।

মতিউর রহমান কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের সভাপতি ছিলেন। পাশাপাশি ২০২২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে তিন বছরের জন্য তাকে সোনালী ব্যাংকের পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়।

এবারের ঈদুল আজহায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরের সাদিক অ্যাগ্রো থেকে মতিউর রহমানের ছেলে সিফাতের ১৫ লাখ টাকায় একটি ছাগল ছাড়াও ঢাকার বিভিন্ন খামার থেকে ৭০ লাখ টাকার গরু কিনেছেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে উঠে আসে।

এরপর থেকে মতিউর রহমানের ছেলের দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি, গাড়ি, আলিশান জীবনযাপন; মতিউর রহমান ও পরিবারের সদস্যদের নামে রিসোর্ট, শুটিং স্পট, বাংলো বাড়ি, জমিসহ নামে-বেনামে সম্পত্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।

সিফাতকে একপর্যায়ে নিজের ছেলের পরিচয় দিতে অস্বীকৃতিও জানান মতিউর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে ট্রলের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলার হুমকি দেন। তবে আর মামলা করেননি।