ঢাকা ০৭:৪২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা

সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা

টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় দ্বিতীয় দফায় আবারও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে জেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলো। মঙ্গলবার (১৮ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ মোবারক হোসেন। মঙ্গলবার সিলেটের বেশ কয়েকটি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে তলিয়ে যায় সাদা পাথর, জাফলং, বিছানাকান্দিসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পট।

সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ মোবারক হোসেন বলেন, মঙ্গলবার থেকে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির জন্য সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এরইমধ্যে সেগুলো কার্যকর করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ৩০ মে বন্যা পরিস্থিতির কারণে প্রথম দফায় পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ঘোষণা করেছিলেন সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহ্বায়করা। এরপর প্রায় এক সপ্তাহ পর বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলে আবারও পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ আটক

সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা

আপডেট সময় ০৮:০৬:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০২৪

টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় দ্বিতীয় দফায় আবারও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে জেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলো। মঙ্গলবার (১৮ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ মোবারক হোসেন। মঙ্গলবার সিলেটের বেশ কয়েকটি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে তলিয়ে যায় সাদা পাথর, জাফলং, বিছানাকান্দিসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পট।

সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ মোবারক হোসেন বলেন, মঙ্গলবার থেকে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির জন্য সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এরইমধ্যে সেগুলো কার্যকর করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ৩০ মে বন্যা পরিস্থিতির কারণে প্রথম দফায় পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ঘোষণা করেছিলেন সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহ্বায়করা। এরপর প্রায় এক সপ্তাহ পর বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলে আবারও পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়।