ঢাকা ০৩:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেনজীরের সাভানা ইকো রিসোর্ট নিয়ন্ত্রণে নিল জেলা প্রশাসন

বেনজীরের সাভানা ইকো রিসোর্ট নিয়ন্ত্রণে নিল জেলা প্রশাসন

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন গোপালগঞ্জের সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্কের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে জেলা প্রশাসন। শনিবার (৮ জুন) সকাল থেকে গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা অনুযায়ী পার্কের যাবতীয় কার্যক্রম চলছে। তবে এখনই পার্কের ভেতরে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।

এর আগে, গতকাল রাত সাড়ে ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন এবং মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দুটি দল বেনজীর ও তার পরিবারের মালিকানাধীন সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্কের নিয়ন্ত্রণ বুঝে নেয়।

গোপালগঞ্জের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘শনিবার সকাল থেকে জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা অনুযায়ী পার্কের যাবতীয় কার্যক্রম চলছে। পার্কের স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির তালিকা প্রস্তুত ও সাইনবোর্ড টাঙানোর পরে দর্শনার্থী প্রবেশে আর কোনো বাধা থাকবে না।’

জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম বলেন, ‘সাভানা পার্কের দায়িত্ব জেলা প্রশাসন বুঝে নিয়েছে। পার্কের মৎস্য, কৃষিজমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা বিভিন্ন দপ্তরকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

বেনজীরের সাভানা ইকো রিসোর্ট নিয়ন্ত্রণে নিল জেলা প্রশাসন

আপডেট সময় ০৬:৫০:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুন ২০২৪

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন গোপালগঞ্জের সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্কের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে জেলা প্রশাসন। শনিবার (৮ জুন) সকাল থেকে গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা অনুযায়ী পার্কের যাবতীয় কার্যক্রম চলছে। তবে এখনই পার্কের ভেতরে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।

এর আগে, গতকাল রাত সাড়ে ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন এবং মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দুটি দল বেনজীর ও তার পরিবারের মালিকানাধীন সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্কের নিয়ন্ত্রণ বুঝে নেয়।

গোপালগঞ্জের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘শনিবার সকাল থেকে জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা অনুযায়ী পার্কের যাবতীয় কার্যক্রম চলছে। পার্কের স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির তালিকা প্রস্তুত ও সাইনবোর্ড টাঙানোর পরে দর্শনার্থী প্রবেশে আর কোনো বাধা থাকবে না।’

জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম বলেন, ‘সাভানা পার্কের দায়িত্ব জেলা প্রশাসন বুঝে নিয়েছে। পার্কের মৎস্য, কৃষিজমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা বিভিন্ন দপ্তরকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।