ঢাকা ০৮:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খুলনায় এক পুলিশের মাথা ফাটালেন আরেক পুলিশ

খুলনার কয়রা থানার দুই উপপরিদর্শকের (এসআই) মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এতে একজনের মাথা ফেটে গেছে।

শুক্রবার (৭ জুন) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার একটি খাবার হোটেলে এসআই নিরঞ্জন মন্ডল ও এসআই মো. মাসুম মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনায় এসআই মো. মাসুমের মাথা ফেটে গেছে।

কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, এসআই মাসুম একটি হোটেলে দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য বসেছিলেন। কিছুক্ষণ পর একটি মোটরসাইকেলে এসআই নিরঞ্জন সেখানে যান।

তিনি মাসুমকে গালিগালাজ করতে থাকেন। এক পর্যায়ে চেয়ার তুলে মাসুমকে মারতে যান। মাসুমও চেয়ার তোলেন মারামারির এক পর্যায়ে মাসুমের মাথা ফেটে যায়। পরে হোটেলে উপস্থিত লোকজন তাদের শান্ত করে।

প্রত্যক্ষদর্শী আকতারুল ইসলাম বলেন, ‘মোটরসাইকেল আটক করাকে কেন্দ্র করে দুই এসআই মারামারিতে জড়ান। নিরঞ্জন দারোগার চেয়ারের বাড়িতে মাসুম দারোগার মাথা ফেটে রক্ত বের হয়।’

এ বিষয়ে জানতে দুই এসআইয়ের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তারা রিসিভ করেননি।

জানতে চাইলে ওসি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘দুই এসআই একটি বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক একজনকে পুলিশ লাইনে ক্লোজড করা হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ চালু করলো পাকিস্তান

খুলনায় এক পুলিশের মাথা ফাটালেন আরেক পুলিশ

আপডেট সময় ০২:১৫:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুন ২০২৪

খুলনার কয়রা থানার দুই উপপরিদর্শকের (এসআই) মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এতে একজনের মাথা ফেটে গেছে।

শুক্রবার (৭ জুন) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার একটি খাবার হোটেলে এসআই নিরঞ্জন মন্ডল ও এসআই মো. মাসুম মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনায় এসআই মো. মাসুমের মাথা ফেটে গেছে।

কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, এসআই মাসুম একটি হোটেলে দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য বসেছিলেন। কিছুক্ষণ পর একটি মোটরসাইকেলে এসআই নিরঞ্জন সেখানে যান।

তিনি মাসুমকে গালিগালাজ করতে থাকেন। এক পর্যায়ে চেয়ার তুলে মাসুমকে মারতে যান। মাসুমও চেয়ার তোলেন মারামারির এক পর্যায়ে মাসুমের মাথা ফেটে যায়। পরে হোটেলে উপস্থিত লোকজন তাদের শান্ত করে।

প্রত্যক্ষদর্শী আকতারুল ইসলাম বলেন, ‘মোটরসাইকেল আটক করাকে কেন্দ্র করে দুই এসআই মারামারিতে জড়ান। নিরঞ্জন দারোগার চেয়ারের বাড়িতে মাসুম দারোগার মাথা ফেটে রক্ত বের হয়।’

এ বিষয়ে জানতে দুই এসআইয়ের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তারা রিসিভ করেননি।

জানতে চাইলে ওসি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘দুই এসআই একটি বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক একজনকে পুলিশ লাইনে ক্লোজড করা হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’