ঢাকা ০৮:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ১১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ৪০ দেশের প্রতিনিধি দলের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন Logo ফজলুর রহমানের দলীয় পদ ৩ মাসের জন্য স্থগিত করলো বিএনপি Logo শোকজের জবাবে যা লিখলেন ফজলুর রহমান Logo পরীক্ষার সময় ছাত্রদলের উচ্চস্বরে স্লোগান, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের নিন্দা Logo ডাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের পোস্টার ফেলে দেওয়ার অভিযোগ Logo তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এফসিটিসি’র আর্টিকেল ৫.৩ ব্যত্যয় না করার আহবান Logo শপথ নিয়েছেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি Logo বিমানবন্দরে বিদেশি নারীর লাগেজ থেকে ১৩০ কোটি টাকার মাদক জব্দ Logo ডাকসু নির্বাচনে মোতায়েন করা হবে সেনাবাহিনী Logo জুলাই গণহত্যা:আজ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৯ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
‘হ্যালো’ এর ইতিহাস

‘হ্যালো’ এর ইতিহাস

‘হ্যালো’ এর ইতিহাস

১৫০ বছর আগে টেলিফোন আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী স্যার অ্যালেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। ১৮৭৬ সালের পর থেকে যোগাযোগব্যবস্থায় বিপ্লব আসে এর হাত ধরে।

গ্রাহাম বেল-ই ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন আমেরিকান টেলিফোন অ্যান্ড টেলিগ্রাফ কোম্পানি, যেটি ‘টিঅ্যান্ডটি’ নামে সমধিক পরিচিত।

গ্রাহাম বেলের মা এবং স্ত্রী দু’জনেই ছিলেন বধির। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য তিনি শ্রবণশক্তি সম্পর্কিত ডিভাইস নিয়ে কাজ করেন। এরই এক পর্যায়ে তিনি টেলিফোন অবিষ্কার করেন।

আমরা রিসিভার তুলেই ‘হ্যালো’ বলে সম্বোধন করি অপরপ্রান্তে থাকা বাবা-মা, ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রী, বন্ধুদের সঙ্গে। এই ‘হ্যালো’ শব্দটি কেন বলি বা এর উৎপত্তি কোথায় বা কখন থেকে কীভাবে হ্যালো বলা শুরু তা হয়তো আমাদের অনেকেরই জানা নেই।

তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, ‘হ্যালো’ একটি মেয়ের নাম। যার পুরো নাম মার্গারেট হ্যালো। তিনি ছিলেন আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলের মেয়েবন্ধু। গ্রাহাম বেল টেলিফোন আবিষ্কার করে প্রথম যে কথাটি বলেন, তা হলো ‘হ্যালো’। সেই থেকেই হ্যালো শব্দটি বিশ্বজুড়ে টেলিফোন ব্যবহারকারীদের কাছে জনপ্রিয় একটি শব্দ।

জনপ্রিয় সংবাদ

৪০ দেশের প্রতিনিধি দলের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন

‘হ্যালো’ এর ইতিহাস

‘হ্যালো’ এর ইতিহাস

আপডেট সময় ০৭:৫৮:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুন ২০২৪

১৫০ বছর আগে টেলিফোন আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী স্যার অ্যালেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। ১৮৭৬ সালের পর থেকে যোগাযোগব্যবস্থায় বিপ্লব আসে এর হাত ধরে।

গ্রাহাম বেল-ই ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন আমেরিকান টেলিফোন অ্যান্ড টেলিগ্রাফ কোম্পানি, যেটি ‘টিঅ্যান্ডটি’ নামে সমধিক পরিচিত।

গ্রাহাম বেলের মা এবং স্ত্রী দু’জনেই ছিলেন বধির। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য তিনি শ্রবণশক্তি সম্পর্কিত ডিভাইস নিয়ে কাজ করেন। এরই এক পর্যায়ে তিনি টেলিফোন অবিষ্কার করেন।

আমরা রিসিভার তুলেই ‘হ্যালো’ বলে সম্বোধন করি অপরপ্রান্তে থাকা বাবা-মা, ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রী, বন্ধুদের সঙ্গে। এই ‘হ্যালো’ শব্দটি কেন বলি বা এর উৎপত্তি কোথায় বা কখন থেকে কীভাবে হ্যালো বলা শুরু তা হয়তো আমাদের অনেকেরই জানা নেই।

তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, ‘হ্যালো’ একটি মেয়ের নাম। যার পুরো নাম মার্গারেট হ্যালো। তিনি ছিলেন আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলের মেয়েবন্ধু। গ্রাহাম বেল টেলিফোন আবিষ্কার করে প্রথম যে কথাটি বলেন, তা হলো ‘হ্যালো’। সেই থেকেই হ্যালো শব্দটি বিশ্বজুড়ে টেলিফোন ব্যবহারকারীদের কাছে জনপ্রিয় একটি শব্দ।