ঢাকা ১২:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo হিন্দুস্তান টাইমসে হাসিনার আয়নাঘর ভয়াবহ বর্ণনা Logo নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’পরিণত হয়েছে Logo রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ ও ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বরিশালে ছাত্র জনতার লাঠি মিছিল Logo গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা হামলায় গত ৪৮ ঘণ্টায় নিহত ১১৫ Logo অবসর ভাঙতেও রাজি ওয়ার্নার, শুধু অপেক্ষা এক ফোনকলের Logo বগুড়ায় ভূমিদস্যুর কবল থেকে ভিটে-মাটি রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন Logo দাগনভূঞায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক চাই দিবস পালন Logo চুপ্পুর জন্মভুমি পাবনাতেই রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল Logo ফেনীতে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ও আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল  Logo নোবিপ্রবিতে হামাস প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ারের গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত

কোনটা খাবেন চা নাকি কফি

চা নাকি কফি।

চা নাকি কফি, এই প্রশ্নে অনেকেই চুপ হয়ে যায়। তবে শীতকালে অনেকে চায়ের চেয়ে বেশি পান করেন কফি। কিন্তু গ্রীষ্মকালের পরিস্থিতি একেবারে আলাদা থাকে। যদিও বেশিরভাগ দেশের মানুষ গরমে চা এবং কফির বদলে মিল্কশেক ও ঠান্ডা পানীয় খান। কিন্তু চিরাচরিত গরম চা ও কফির কাপে চুমুক দিতেই ভালোবাসেন বাঙালিরা। কিন্তু এই চা ও কফি খাওয়ার একাধিক সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে।

গরমকালে চা ও কফির মধ্যে কোনটা খাওয়া উচিত? চলুন জেনে নিই-

কফি
এক কাপ কফি শুধুমাত্র আমাদের শরীরের তাপমাত্রার হেরফের ঘটায় না, ক্যাফেইনের দৈনিক চাহিদাও পূরণ করে। তাই ক্যাফেইন যারা পছন্দ করেন, তাদের জন্য অবশ্যই কফি সেরা পানীয়। কিন্তু ঠান্ডা কফিতে ক্যাফেইন কম থাকায় তা অনেকের মন না-ও ভরাতে পারে। কেননা, এক কাপ গরম কফি চাপ কমাতে কাজ করে এবং মন ভালো করে দেয়। তবে এই গরমে ওজন কমাতে চাইলে দুধ ও ফ্লেভারড কফির পরিবর্তে ব্ল্যাক কফি বেছে নেয়াই ভালো হবে।

চা
চায়ের অনেক উপকারিতা রয়েছে। গ্রীষ্মে গরম চা খেলে শরীরের স্বাভাবিক হোমিওস্ট্যাটিক তাপমাত্রা ঠান্ডা হয়। এটি শুধু শরীরকে রিল্যাক্স করে না, হজমের সমস্যাও কমায়। পাশাপাশি এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীরে পুষ্টি ও খনিজ শোষণ করতে সাহায্য করে, পাশাপাশি তা শরীরকে হাইড্রেট করার জন্যও উপযুক্ত। সেক্ষেত্রে গরম চা যেমন ঠিকঠাক, তেমনই আবার ঠান্ডা চা-ও মন্দ নয়। বিশেষত, আইসড গ্রিন টি-তে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যাফেইন থাকে না বলে এটি শরীরের মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে।

কোনটা খাওয়া সঠিক

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই তীব্র গরমে কফির চেয়ে চা খাওয়াই ভালো। কারণ কফিতে থাকা ক্যাফেইন শরীরে তাপমাত্রা বাড়ায় এবং শরীরকে ডিহাইড্রেট করে। চায়ে সঠিক পরিমাণে ক্যাফেইন থাকলেও কফিতে চায়ের থেকে বেশি মাত্রায় ক্যাফেইন থাকে। তাছাড়া এক কাপ চায়ের পুষ্টিগুণ এক কাপ কফির চেয়ে অনেক বেশি। যেমন চায়ের মেটাবলিজম এবং হাইড্রেশনের গুণ কফিতে নেই। পাশাপাশি ফ্লেভারড কফি অত্যন্ত ফ্যাট সমৃদ্ধ এবং ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও উপযুক্ত নয়। এক্ষেত্রে আইসড টি কোল্ড কফির চেয়ে বেশি উপকারী।

সূত্র: আজতাক বাংলা

হিন্দুস্তান টাইমসে হাসিনার আয়নাঘর ভয়াবহ বর্ণনা

কোনটা খাবেন চা নাকি কফি

আপডেট সময় ০৬:৪০:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪

চা নাকি কফি, এই প্রশ্নে অনেকেই চুপ হয়ে যায়। তবে শীতকালে অনেকে চায়ের চেয়ে বেশি পান করেন কফি। কিন্তু গ্রীষ্মকালের পরিস্থিতি একেবারে আলাদা থাকে। যদিও বেশিরভাগ দেশের মানুষ গরমে চা এবং কফির বদলে মিল্কশেক ও ঠান্ডা পানীয় খান। কিন্তু চিরাচরিত গরম চা ও কফির কাপে চুমুক দিতেই ভালোবাসেন বাঙালিরা। কিন্তু এই চা ও কফি খাওয়ার একাধিক সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে।

গরমকালে চা ও কফির মধ্যে কোনটা খাওয়া উচিত? চলুন জেনে নিই-

কফি
এক কাপ কফি শুধুমাত্র আমাদের শরীরের তাপমাত্রার হেরফের ঘটায় না, ক্যাফেইনের দৈনিক চাহিদাও পূরণ করে। তাই ক্যাফেইন যারা পছন্দ করেন, তাদের জন্য অবশ্যই কফি সেরা পানীয়। কিন্তু ঠান্ডা কফিতে ক্যাফেইন কম থাকায় তা অনেকের মন না-ও ভরাতে পারে। কেননা, এক কাপ গরম কফি চাপ কমাতে কাজ করে এবং মন ভালো করে দেয়। তবে এই গরমে ওজন কমাতে চাইলে দুধ ও ফ্লেভারড কফির পরিবর্তে ব্ল্যাক কফি বেছে নেয়াই ভালো হবে।

চা
চায়ের অনেক উপকারিতা রয়েছে। গ্রীষ্মে গরম চা খেলে শরীরের স্বাভাবিক হোমিওস্ট্যাটিক তাপমাত্রা ঠান্ডা হয়। এটি শুধু শরীরকে রিল্যাক্স করে না, হজমের সমস্যাও কমায়। পাশাপাশি এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীরে পুষ্টি ও খনিজ শোষণ করতে সাহায্য করে, পাশাপাশি তা শরীরকে হাইড্রেট করার জন্যও উপযুক্ত। সেক্ষেত্রে গরম চা যেমন ঠিকঠাক, তেমনই আবার ঠান্ডা চা-ও মন্দ নয়। বিশেষত, আইসড গ্রিন টি-তে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যাফেইন থাকে না বলে এটি শরীরের মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে।

কোনটা খাওয়া সঠিক

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই তীব্র গরমে কফির চেয়ে চা খাওয়াই ভালো। কারণ কফিতে থাকা ক্যাফেইন শরীরে তাপমাত্রা বাড়ায় এবং শরীরকে ডিহাইড্রেট করে। চায়ে সঠিক পরিমাণে ক্যাফেইন থাকলেও কফিতে চায়ের থেকে বেশি মাত্রায় ক্যাফেইন থাকে। তাছাড়া এক কাপ চায়ের পুষ্টিগুণ এক কাপ কফির চেয়ে অনেক বেশি। যেমন চায়ের মেটাবলিজম এবং হাইড্রেশনের গুণ কফিতে নেই। পাশাপাশি ফ্লেভারড কফি অত্যন্ত ফ্যাট সমৃদ্ধ এবং ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও উপযুক্ত নয়। এক্ষেত্রে আইসড টি কোল্ড কফির চেয়ে বেশি উপকারী।

সূত্র: আজতাক বাংলা