ঢাকা ০৬:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় এখন পর্যন্ত প্রানহানির সংখ্যা ৫৮

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় এখন পর্যন্ত প্রানহানির সংখ্যা ৫৮

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৮ জনে। উদ্ধারকারীরা ৫৮ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। আরো অনেক নিখোঁজ রয়েছে বলে জানা গেছে। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

এর আগে বলা হয়েছিল, পশ্চিম ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে আকস্মিক বন্যা ও আগ্নেয়গিরির ঠাণ্ডা লাভার প্রবাহে অন্তত ৩৭ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় ১৮ জন নিখোঁজ রয়েছে এবং পরবর্তীতে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে। স্থানীয় সময় শনিবার (১১ মে) সন্ধ্যায় পশ্চিম সুমাত্রা প্রদেশের দুটি জেলা আগাম ও তানার দাতায় কয়েক ঘণ্টা ধরে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। এর ফলে আকস্মিক বন্যার সঙ্গে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি মাউন্ট মারাপির লাভার স্রোতে ভেসে যায় দ্বীপের দুটি এলাকা।

আগ্নেয়গিরি কাছাকাছি এলাকার বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাসিয়ে নিয়ে গেছে এবং রাস্তা ও মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার প্রধান সুহারিয়ন্তো বুধবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। ৩৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন এবং ৩৩ জন আহত হয়েছে।’ উদ্ধারকারীরা জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃত অনেক মৃতদেহ কাছাকাছি নদীতে পাওয়া গেছে।

স্থানীয়দের কাছে ‘লাহার’ নামে পরিচিত ঠাণ্ডা লাভা। এতে আগ্নেয়গিরির উপাদান ছাই, বালি এবং নুড়ি পাথর থাকে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো থেকে ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করতে ভারী যন্ত্রপাতি মোতায়েন করা হয়েছে।

রাতের মধ্যে ১৮ জেলায় তীব্র ঝড়ের পূর্বাভাস

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় এখন পর্যন্ত প্রানহানির সংখ্যা ৫৮

আপডেট সময় ০৭:২০:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৮ জনে। উদ্ধারকারীরা ৫৮ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। আরো অনেক নিখোঁজ রয়েছে বলে জানা গেছে। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

এর আগে বলা হয়েছিল, পশ্চিম ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে আকস্মিক বন্যা ও আগ্নেয়গিরির ঠাণ্ডা লাভার প্রবাহে অন্তত ৩৭ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় ১৮ জন নিখোঁজ রয়েছে এবং পরবর্তীতে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে। স্থানীয় সময় শনিবার (১১ মে) সন্ধ্যায় পশ্চিম সুমাত্রা প্রদেশের দুটি জেলা আগাম ও তানার দাতায় কয়েক ঘণ্টা ধরে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। এর ফলে আকস্মিক বন্যার সঙ্গে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি মাউন্ট মারাপির লাভার স্রোতে ভেসে যায় দ্বীপের দুটি এলাকা।

আগ্নেয়গিরি কাছাকাছি এলাকার বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাসিয়ে নিয়ে গেছে এবং রাস্তা ও মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার প্রধান সুহারিয়ন্তো বুধবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। ৩৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন এবং ৩৩ জন আহত হয়েছে।’ উদ্ধারকারীরা জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃত অনেক মৃতদেহ কাছাকাছি নদীতে পাওয়া গেছে।

স্থানীয়দের কাছে ‘লাহার’ নামে পরিচিত ঠাণ্ডা লাভা। এতে আগ্নেয়গিরির উপাদান ছাই, বালি এবং নুড়ি পাথর থাকে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো থেকে ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করতে ভারী যন্ত্রপাতি মোতায়েন করা হয়েছে।