ঢাকা ০৫:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধাবস্থা ঘোষণা ইসরায়েলে

আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধাবস্থা ঘোষণা ইসরায়েলে

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় অনুসারে, দেশটির নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধের অবস্থা ঘোষণা করেছে এবং সরকারকে ‘উল্লেখযোগ্য সামরিক কার্যক্রম’ চালানোর অনুমতি দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, গাজা থেকে হামলার মাধ্যমে ইসরায়েলের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।

উচ্চ স্তরের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত মৌলিক আইনের সঙ্গে সংগতি রেখে ঘোষণাটিকে আইনি মর্যাদা দেয়। নিয়ম অনুযায়ী সরকারি সিদ্ধান্ত ছাড়া দেশ যুদ্ধে যেতে পারে না।

এ ছাড়াও ইসরায়েলের শিক্ষামন্ত্রী ইয়োভ কিশ বলেছেন, সারা দেশে স্কুলগুলো আগামী দুই দিন—সোম ও মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে। বিশেষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সারা দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আগামী দুই দিনের জন্য কোনো ক্লাস এবং শিক্ষা কার্যক্রম থাকবে না। কিশকে উদ্ধৃত করে জাতীয় গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। এদিকে বেশ কয়েকটি ইসরায়েলি গণমাধ্যম জানিয়েছে, ইসরায়েলে হামাসের বিস্তৃত আক্রমণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬০০ হয়েছে।

কান পাবলিক ব্রডকাস্টার এবং চ্যানেল১২, সেই সঙ্গে হারেৎজ ও টাইমস অব ইসরায়েল সংবাদপত্র রবিবার এ পরিসংখ্যান জানিয়েছে। শনিবারের প্রথম দিকে লড়াই শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি পক্ষের মৃত্যুর সংখ্যার কোনো আনুষ্ঠানিক পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা গাজায় যোদ্ধা ও বেসামরিকদের মধ্যে পার্থক্য না করেই বলেছেন, ৩০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস শনিবার ইসরায়েলে কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় হামলা চালায়, গাজা থেকে ছোড়া রকেটের ঢেউয়ের সঙ্গে বন্দুকধারীরা ইসরায়েলে প্রবেশ করে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীও গাজায় বিমান হামলা চালিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন

আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধাবস্থা ঘোষণা ইসরায়েলে

আপডেট সময় ০৮:০২:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় অনুসারে, দেশটির নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধের অবস্থা ঘোষণা করেছে এবং সরকারকে ‘উল্লেখযোগ্য সামরিক কার্যক্রম’ চালানোর অনুমতি দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, গাজা থেকে হামলার মাধ্যমে ইসরায়েলের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।

উচ্চ স্তরের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত মৌলিক আইনের সঙ্গে সংগতি রেখে ঘোষণাটিকে আইনি মর্যাদা দেয়। নিয়ম অনুযায়ী সরকারি সিদ্ধান্ত ছাড়া দেশ যুদ্ধে যেতে পারে না।

এ ছাড়াও ইসরায়েলের শিক্ষামন্ত্রী ইয়োভ কিশ বলেছেন, সারা দেশে স্কুলগুলো আগামী দুই দিন—সোম ও মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে। বিশেষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সারা দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আগামী দুই দিনের জন্য কোনো ক্লাস এবং শিক্ষা কার্যক্রম থাকবে না। কিশকে উদ্ধৃত করে জাতীয় গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। এদিকে বেশ কয়েকটি ইসরায়েলি গণমাধ্যম জানিয়েছে, ইসরায়েলে হামাসের বিস্তৃত আক্রমণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬০০ হয়েছে।

কান পাবলিক ব্রডকাস্টার এবং চ্যানেল১২, সেই সঙ্গে হারেৎজ ও টাইমস অব ইসরায়েল সংবাদপত্র রবিবার এ পরিসংখ্যান জানিয়েছে। শনিবারের প্রথম দিকে লড়াই শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি পক্ষের মৃত্যুর সংখ্যার কোনো আনুষ্ঠানিক পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা গাজায় যোদ্ধা ও বেসামরিকদের মধ্যে পার্থক্য না করেই বলেছেন, ৩০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস শনিবার ইসরায়েলে কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় হামলা চালায়, গাজা থেকে ছোড়া রকেটের ঢেউয়ের সঙ্গে বন্দুকধারীরা ইসরায়েলে প্রবেশ করে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীও গাজায় বিমান হামলা চালিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।