ঢাকা ১২:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপনাস্ত্র হামলা Logo নড়াইলে বিল থেকে অজ্ঞাত পরিচয় কঙ্কাল উদ্ধার Logo ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারবে না বলে একমত নেটো Logo সাবেক সিইসিকে হেনস্তায় জড়িতদের শাস্তি চান রিজভী Logo ভুয়া প্রজ্ঞাপন বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সতর্ক বার্তা Logo সাবেক সিইসি নুরুল হুদা ৪ দিনের রিমান্ডে Logo মৌলভীবাজারে নাফিসা হত্যাকারী ধর্ষক জুনেলের ফাঁসির দাবীতে বিক্ষোভ Logo লক্ষ্মীপুরে ডাকাতির সময় গৃহবধূকে ধর্ষণ: গ্রেপ্তার ২ Logo আজ ঐতিহাসিক ‘পলাশী দিবস’: বাঙালি জাতির জন্য শোক ও চেতনার দিন Logo গাইবান্ধায় ‘ফ্রিল্যান্সিং ফর ফিউচার’ প্রশিক্ষণ বাস্তবায়নে দ্বিপাক্ষিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

পিএসজিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে বরুসিয়া ডর্টমুন্ড

বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের মাঠে প্রথম লেগটা পিএসজি হেরেছিল ১-০ গোলে। প্যারিসে আজ চ্যাম্পিয়নস লিগ সেমিফাইনালের ফিরতি লেগে সেই গোল শোধ করা তো হলোই না, উল্টো আরও একটা গোল খেয়ে বসল পিএসজি। নিজেদের মাঠেও তাই হারতে হলো ১-০ গোলে। দুই লেগ মিলিয়ে ২-০ ব্যবধানে জিতে ১১ বছর পর আবার চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে জায়গা করে নিল ডর্টমুন্ড।

গত সপ্তাহে সিগনাল ইদুনা পার্কে ডর্টমুন্ডের জয়ের নায়ক ছিলেন জার্মান স্ট্রাইকার নিকলাস ফুলক্রুগ। আজ পার্ক দে প্রিন্সেসে ডর্টমুন্ডকে আরেকটি জয় এনে দিয়েছেন সেন্টার ব্যাক ম্যাটস হুমেলস। ৫০ মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি তার। দুর্দান্ত খেলেছেন অন্য সেন্টার ব্যাক নিকো স্ক্লোটারব্যাকও।

অথচ ম্যাচে গোলের সুযোগ কম পায়নি পিএসজি। কিন্তু ভাগ্য বোধহয় আজ লুইস এনরিকের দলের সঙ্গে ছিল না। দুই অর্ধ মিলিয়ে মোট চারবার পোস্ট ও ক্রসবারে লেগেছে পিএসজির শট।

পিএসজির সবচেয়ে বড় আশা ছিল যাকে নিয়ে, সেই কিলিয়ান এমবাপ্পেও জাদুকরী কিছু করতে পারেননি। ৮১ মিনিটে কাছ থেকে নেওয়া তার একটি শট ঠেকাতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি ডর্টমুন্ড গোলরক্ষক গ্রেগর কোবেলের। ৮৭ মিনিটে তার আরেকটি শট কোবেলের হাত ছুঁয়ে লাগে ক্রসবারে। এ ছাড়া বাকিটা সময় এমবাপ্পেকে খুব একটা বিপজ্জনক মনে হতেই দেননি ডর্টমুন্ড ডিফেন্ডাররা।

এই মৌসুম শেষেই পিএসজি ছেড়ে যাচ্ছেন ফরাসি এই ফরোয়ার্ড। নিজের শহরের প্রিয় ক্লাবের হয়ে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায় এটাই তাই আপাতত তার শেষ ম্যাচ। হতাশাতেই শেষ হলো পিএসজির হয়ে এমবাপ্পের ইউরোপিয়ান-অধ্যায়।

প্যারিসে পিএসজির এই হতাশার রাতটা ডর্টমুন্ডের জন্য এসেছে বিশাল এক আনন্দের উপলক্ষ হয়ে। ম্যাচ শেষেই পার্ক দে প্রিন্সেসে অতিথি হয়ে যাওয়া অল্প কিছু ডর্টমুন্ড সমর্থকদের সঙ্গে সেই আনন্দ উদযাপন করেছেন হামেলসরা। বিশেষ করে ডর্টমুন্ড কোচ এদিন তেরজিচের জন্য তো এ এক ভীষণ আবেগের মুহূর্ত। ছোটবেলা থেকেই যে ক্লাবের সমর্থক হিসেবে বেড়ে উঠেছেন, সেই ক্লাবের কোচ হয়ে তাদের ১১ বছর নিয়ে গেলেন চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে।

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপনাস্ত্র হামলা

পিএসজিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে বরুসিয়া ডর্টমুন্ড

আপডেট সময় ১২:১২:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ মে ২০২৪

বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের মাঠে প্রথম লেগটা পিএসজি হেরেছিল ১-০ গোলে। প্যারিসে আজ চ্যাম্পিয়নস লিগ সেমিফাইনালের ফিরতি লেগে সেই গোল শোধ করা তো হলোই না, উল্টো আরও একটা গোল খেয়ে বসল পিএসজি। নিজেদের মাঠেও তাই হারতে হলো ১-০ গোলে। দুই লেগ মিলিয়ে ২-০ ব্যবধানে জিতে ১১ বছর পর আবার চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে জায়গা করে নিল ডর্টমুন্ড।

গত সপ্তাহে সিগনাল ইদুনা পার্কে ডর্টমুন্ডের জয়ের নায়ক ছিলেন জার্মান স্ট্রাইকার নিকলাস ফুলক্রুগ। আজ পার্ক দে প্রিন্সেসে ডর্টমুন্ডকে আরেকটি জয় এনে দিয়েছেন সেন্টার ব্যাক ম্যাটস হুমেলস। ৫০ মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি তার। দুর্দান্ত খেলেছেন অন্য সেন্টার ব্যাক নিকো স্ক্লোটারব্যাকও।

অথচ ম্যাচে গোলের সুযোগ কম পায়নি পিএসজি। কিন্তু ভাগ্য বোধহয় আজ লুইস এনরিকের দলের সঙ্গে ছিল না। দুই অর্ধ মিলিয়ে মোট চারবার পোস্ট ও ক্রসবারে লেগেছে পিএসজির শট।

পিএসজির সবচেয়ে বড় আশা ছিল যাকে নিয়ে, সেই কিলিয়ান এমবাপ্পেও জাদুকরী কিছু করতে পারেননি। ৮১ মিনিটে কাছ থেকে নেওয়া তার একটি শট ঠেকাতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি ডর্টমুন্ড গোলরক্ষক গ্রেগর কোবেলের। ৮৭ মিনিটে তার আরেকটি শট কোবেলের হাত ছুঁয়ে লাগে ক্রসবারে। এ ছাড়া বাকিটা সময় এমবাপ্পেকে খুব একটা বিপজ্জনক মনে হতেই দেননি ডর্টমুন্ড ডিফেন্ডাররা।

এই মৌসুম শেষেই পিএসজি ছেড়ে যাচ্ছেন ফরাসি এই ফরোয়ার্ড। নিজের শহরের প্রিয় ক্লাবের হয়ে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায় এটাই তাই আপাতত তার শেষ ম্যাচ। হতাশাতেই শেষ হলো পিএসজির হয়ে এমবাপ্পের ইউরোপিয়ান-অধ্যায়।

প্যারিসে পিএসজির এই হতাশার রাতটা ডর্টমুন্ডের জন্য এসেছে বিশাল এক আনন্দের উপলক্ষ হয়ে। ম্যাচ শেষেই পার্ক দে প্রিন্সেসে অতিথি হয়ে যাওয়া অল্প কিছু ডর্টমুন্ড সমর্থকদের সঙ্গে সেই আনন্দ উদযাপন করেছেন হামেলসরা। বিশেষ করে ডর্টমুন্ড কোচ এদিন তেরজিচের জন্য তো এ এক ভীষণ আবেগের মুহূর্ত। ছোটবেলা থেকেই যে ক্লাবের সমর্থক হিসেবে বেড়ে উঠেছেন, সেই ক্লাবের কোচ হয়ে তাদের ১১ বছর নিয়ে গেলেন চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে।