ঢাকা ১২:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধান শুকানোর খলা দখল নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ৫০

ধান শুকানোর খলা দখল নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দুপক্ষের দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত হয়েছে অন্তত ৫০ জন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের পরমানন্দপুর গ্রামে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ১৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, গ্রামে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় কাঞ্চন গ্রুপ ও জিয়াউল আমিন গ্রুপের মধ্যে বিরোধ রয়েছে। এর জের ধরে বৃহস্পতিবার সকালে কাঞ্চন গ্রুপের আব্দুল মান্নান মিয়ার সঙ্গে জিয়াউল আমিন গ্রুপের রশিদ মিয়ার ধান শুকানোর খলা দখল নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে সংঘর্ষ থামায়। সংঘর্ষে পাঁচ পুলিশসহ উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। আহতদের পার্শ্ববর্তী ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থল থেকে এ পর্যন্ত ১৫ জনকে আটক করা হয়েছে। বাকিদের ধরতে অভিযান চলছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইকুয়েডরকে ৭ গোল দিল আর্জেন্টিনা

ধান শুকানোর খলা দখল নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ৫০

আপডেট সময় ০৩:৪১:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

ধান শুকানোর খলা দখল নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দুপক্ষের দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত হয়েছে অন্তত ৫০ জন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের পরমানন্দপুর গ্রামে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ১৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, গ্রামে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় কাঞ্চন গ্রুপ ও জিয়াউল আমিন গ্রুপের মধ্যে বিরোধ রয়েছে। এর জের ধরে বৃহস্পতিবার সকালে কাঞ্চন গ্রুপের আব্দুল মান্নান মিয়ার সঙ্গে জিয়াউল আমিন গ্রুপের রশিদ মিয়ার ধান শুকানোর খলা দখল নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে সংঘর্ষ থামায়। সংঘর্ষে পাঁচ পুলিশসহ উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। আহতদের পার্শ্ববর্তী ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থল থেকে এ পর্যন্ত ১৫ জনকে আটক করা হয়েছে। বাকিদের ধরতে অভিযান চলছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।