ঢাকা ০১:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তির মৃত্যু

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তির মৃত্যু

২০২২ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হিসেবে প্রত্যয়িত ভেনিজুয়েলার জুয়ান ভিসেন্তে পেরেজ মোরা মঙ্গলবার ১১৪ বছর বয়সে মারা গেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আত্মীয়রা এ তথ্য জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো বলেছেন, ‘জুয়ান ভিসেন্তে পেরেজ মোরা ১১৪ বছর বয়সে পরপারে চলে গেছেন।

গিনেস অনুসারে, ২০২২ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি পেরেজকে আনুষ্ঠানিকভাবে সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত ব্যক্তি হিসেবে নিশ্চিত করা হয়েছিল। সেই সময় তাঁর বয়স ছিল ১১২ বছর ২৫৩ দিন। পেরেজের ১১ সন্তান এবং ৪১ জন নাতি-নাতনি রয়েছে। এই ৪১ জনের আবার ১৮ সন্তান আছে। আর এই ১৮ জনেরও আছে ১২ সন্তান।

টিও ভিসেন্তে নামে পরিচিত এ কৃষক ১৯০৯ সালের ২৭ মে আন্দিয়ান রাজ্যের তাচিরার এল কোব্রে শহরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং ১০ সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন নবম। ২০২২ সালে গিনেস এক বিবৃতিতে বলেছিল, ‘পাঁচ বছর বয়সে তিনি তাঁর বাবা এবং ভাইদের সঙ্গে কৃষিকাজ শুরু করেন এবং আখ ও কফি কাটাতে সহায়তা করেন। পরবর্তী সময়ে পেরেজ একজন শেরিফের দায়িত্ব পান এবং কৃষিকাজের পাশাপাশি জমি ও পারিবারিক বিরোধ সমাধান করেন।

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তির মৃত্যু

আপডেট সময় ০৯:৫৩:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ এপ্রিল ২০২৪

২০২২ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হিসেবে প্রত্যয়িত ভেনিজুয়েলার জুয়ান ভিসেন্তে পেরেজ মোরা মঙ্গলবার ১১৪ বছর বয়সে মারা গেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আত্মীয়রা এ তথ্য জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো বলেছেন, ‘জুয়ান ভিসেন্তে পেরেজ মোরা ১১৪ বছর বয়সে পরপারে চলে গেছেন।

গিনেস অনুসারে, ২০২২ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি পেরেজকে আনুষ্ঠানিকভাবে সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত ব্যক্তি হিসেবে নিশ্চিত করা হয়েছিল। সেই সময় তাঁর বয়স ছিল ১১২ বছর ২৫৩ দিন। পেরেজের ১১ সন্তান এবং ৪১ জন নাতি-নাতনি রয়েছে। এই ৪১ জনের আবার ১৮ সন্তান আছে। আর এই ১৮ জনেরও আছে ১২ সন্তান।

টিও ভিসেন্তে নামে পরিচিত এ কৃষক ১৯০৯ সালের ২৭ মে আন্দিয়ান রাজ্যের তাচিরার এল কোব্রে শহরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং ১০ সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন নবম। ২০২২ সালে গিনেস এক বিবৃতিতে বলেছিল, ‘পাঁচ বছর বয়সে তিনি তাঁর বাবা এবং ভাইদের সঙ্গে কৃষিকাজ শুরু করেন এবং আখ ও কফি কাটাতে সহায়তা করেন। পরবর্তী সময়ে পেরেজ একজন শেরিফের দায়িত্ব পান এবং কৃষিকাজের পাশাপাশি জমি ও পারিবারিক বিরোধ সমাধান করেন।