ঢাকা ১২:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দাম কমে গেছে ভারতীয় রুপির

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতের মুদ্রার পতন অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবারও (১৯ মার্চ) ভারতীয় রুপির দরপতন ঘটেছে। এদিন মুদ্রাটির মূল্য গত ১ মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমে গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে বাণিজ্যভিত্তিক প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম নাসডাকের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, এদিন এশিয়ার অন্যান্য দেশের মুদ্রা দুর্বল হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দর ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। প্রধান বৈশ্বিক মুদ্রা ডলারের মান বেড়েছে। ফলে ভারতীয় রুপির অবমূল্যায়ন ঘটেছে।

আলোচ্য কার্যদিবস শেষে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ৮৩ দশমিক ০৩৫০ রুপিতে। আগের দিন যা ছিল ৮২ দশমিক ৯০৫০ রুপি। সবমিলিয়ে ১ দিনের ব্যবধানে ভারতীয় মুদ্রার অবনমন ঘটেছে শূন্য দশমিক ১৩ শতাংশ। গত ১৪ ফেব্রুয়ারির পর তা সবচেয়ে কম।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ভারতের সরকারি ব্যাংকগুলোতে মার্কিন ডলারের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। মূলত আমদানি ব্যয় মেটাতে এই প্রবণতা দেখা গেছে। ফলে স্থানীয় মুদ্রা চাপে পড়েছে।

ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এক ব্যাংকে বিশিষ্ট বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসায়ী বলেন, দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে ইউএস ডলারের চাহিদা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। মূলত আমদানিকারকদের কাছে মুদ্রাটির চাহিদা শক্তিশালী হয়েছে। ফলে ভারতীয় রুপির মূল্যমান হ্রাস পেয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

‘ভিক্ষা করব না’ মুচলেকা দিয়ে হজ-ওমরাহতে যেতে হবে পাকিস্তানিদের

দাম কমে গেছে ভারতীয় রুপির

আপডেট সময় ১২:০৭:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতের মুদ্রার পতন অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবারও (১৯ মার্চ) ভারতীয় রুপির দরপতন ঘটেছে। এদিন মুদ্রাটির মূল্য গত ১ মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমে গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে বাণিজ্যভিত্তিক প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম নাসডাকের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, এদিন এশিয়ার অন্যান্য দেশের মুদ্রা দুর্বল হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দর ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। প্রধান বৈশ্বিক মুদ্রা ডলারের মান বেড়েছে। ফলে ভারতীয় রুপির অবমূল্যায়ন ঘটেছে।

আলোচ্য কার্যদিবস শেষে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ৮৩ দশমিক ০৩৫০ রুপিতে। আগের দিন যা ছিল ৮২ দশমিক ৯০৫০ রুপি। সবমিলিয়ে ১ দিনের ব্যবধানে ভারতীয় মুদ্রার অবনমন ঘটেছে শূন্য দশমিক ১৩ শতাংশ। গত ১৪ ফেব্রুয়ারির পর তা সবচেয়ে কম।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ভারতের সরকারি ব্যাংকগুলোতে মার্কিন ডলারের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। মূলত আমদানি ব্যয় মেটাতে এই প্রবণতা দেখা গেছে। ফলে স্থানীয় মুদ্রা চাপে পড়েছে।

ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এক ব্যাংকে বিশিষ্ট বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসায়ী বলেন, দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে ইউএস ডলারের চাহিদা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। মূলত আমদানিকারকদের কাছে মুদ্রাটির চাহিদা শক্তিশালী হয়েছে। ফলে ভারতীয় রুপির মূল্যমান হ্রাস পেয়েছে।