ঢাকা ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বঙ্গবন্ধু ১৯৪৮ সালেই দেশ স্বাধীনের সিদ্ধান্ত নেন: প্রধানমন্ত্রী

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ০৮:৫৩:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪
  • 253

বঙ্গবন্ধু ১৯৪৮ সালেই দেশ স্বাধীনের সিদ্ধান্ত নেন: প্রধানমন্ত্রী

পাকিস্তানিরা বাঙালির মাতৃভাষার অধিকার কেড়ে নেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়ার পরেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ তথ্য জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, দেশের স্বাধীনতার কথা আপনি কখন থেকে চিন্তা করেন। তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ১৯৪৮ সালে যখন মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার পাকিস্তানিরা কেড়ে নিয়েছিল, তখন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, ওদের সাথে আর থাকব না।

শেখ হাসিনা বলেন, ভাষা আন্দোলনের পথ বেয়েই কিন্তু স্বাধীনতা। একজন নেতা নিজের জীবনের সব বিসর্জন দিয়ে দিনের পর দিন অধিকারবঞ্চিত-শোষিত মানুষের পক্ষে কথা বলতে গিয়ে বারবার কারাবরণ করেছেন। জেল-জুলুম, অত্যাচার সহ্য করেছেন। যে লক্ষ্য তিনি স্থির করেছিলেন, সেই লক্ষ্য সামনে রেখে একটার পর একটা পদক্ষেপ নিয়েছেন।

তিনি (বঙ্গবন্ধু) চুয়ান্ন (১৯৫৪) সালে নির্বাচন করেছেন, ছাপ্পান্ন সালে তিনি জাতীয় পরিষদে ছিলেন। নিয়ম মেনেই কিন্তু এগিয়ে গেছেন। একটি লক্ষ্য স্থির রেখে। যেটা কখনো তিনি মুখে উচ্চারণ করেননি। কিন্তুও একটি জাতিকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করা বা তাদেরকে সংগঠিত করা, ঐক্যবদ্ধ করা কঠিন কাজ ছিল। সেই কঠিন কাজ তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে করে যান।

জনপ্রিয় সংবাদ

পর্যায়ক্রমে ৩ স্তরে গণনা হবে চাকসু নির্বাচনের ভোট

বঙ্গবন্ধু ১৯৪৮ সালেই দেশ স্বাধীনের সিদ্ধান্ত নেন: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৮:৫৩:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪

পাকিস্তানিরা বাঙালির মাতৃভাষার অধিকার কেড়ে নেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়ার পরেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ তথ্য জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, দেশের স্বাধীনতার কথা আপনি কখন থেকে চিন্তা করেন। তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ১৯৪৮ সালে যখন মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার পাকিস্তানিরা কেড়ে নিয়েছিল, তখন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, ওদের সাথে আর থাকব না।

শেখ হাসিনা বলেন, ভাষা আন্দোলনের পথ বেয়েই কিন্তু স্বাধীনতা। একজন নেতা নিজের জীবনের সব বিসর্জন দিয়ে দিনের পর দিন অধিকারবঞ্চিত-শোষিত মানুষের পক্ষে কথা বলতে গিয়ে বারবার কারাবরণ করেছেন। জেল-জুলুম, অত্যাচার সহ্য করেছেন। যে লক্ষ্য তিনি স্থির করেছিলেন, সেই লক্ষ্য সামনে রেখে একটার পর একটা পদক্ষেপ নিয়েছেন।

তিনি (বঙ্গবন্ধু) চুয়ান্ন (১৯৫৪) সালে নির্বাচন করেছেন, ছাপ্পান্ন সালে তিনি জাতীয় পরিষদে ছিলেন। নিয়ম মেনেই কিন্তু এগিয়ে গেছেন। একটি লক্ষ্য স্থির রেখে। যেটা কখনো তিনি মুখে উচ্চারণ করেননি। কিন্তুও একটি জাতিকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করা বা তাদেরকে সংগঠিত করা, ঐক্যবদ্ধ করা কঠিন কাজ ছিল। সেই কঠিন কাজ তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে করে যান।