ঢাকা ০৮:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪, ১২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোজায় ৬০০ টাকায় গরুর মাংস মিলবে রাজধানীতে

আগামী ১০ মার্চ থেকে পবিত্র রমজান উপলক্ষে ঢাকায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে গরুর মাংস, মুরগি ও ডিম বিক্রি করবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকা, খাসির মাংস ৯০০ টাকা, ড্রেসিং করা ব্রয়লার মুরগি ২৮০ টাকা এবং ডিম ১০ টাকা ৫০ পয়সা দরে বিক্রি হবে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আবদুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। সোমবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে খাদ্য ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে প্রশাসকদের অধিবেশন শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।

মো. আবদুর রহমান বলেছেন, রমজান মাসে আমরা কঠোরভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করবো। এ ভ্রাম্যমাণ পণ্য বিক্রি কার্যক্রম রমজানে বাজার নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে।

তিনি বলেন, শুরুতে ঢাকা শহরে ৩০টি স্পটে পণ্যগুলো বিক্রি করা হবে। এটা হলো আমাদের একটি অন্তর্বর্তীকালীন ব্যবস্থা। আাগামী ১০ মার্চ সেটা উদ্বোধন করা হবে। এটি ঈদের আগের দিন পর্যন্ত চলবে।

ঢাকার বাইরে এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা আছে কি না, জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ঢাকায় ৩০ জায়গায় এটা করা হবে। পর্যায়ক্রমে সামর্থ্য অনুসারে এ ব্যাপারগুলো আরও বেশি জায়গায় প্রসারিত করার চেষ্টা করবো।

এসময় খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এবং কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ উপস্থিত ছিলেন।

রোজায় ৬০০ টাকায় গরুর মাংস মিলবে রাজধানীতে

আপডেট সময় ০৩:৩৯:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

আগামী ১০ মার্চ থেকে পবিত্র রমজান উপলক্ষে ঢাকায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে গরুর মাংস, মুরগি ও ডিম বিক্রি করবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকা, খাসির মাংস ৯০০ টাকা, ড্রেসিং করা ব্রয়লার মুরগি ২৮০ টাকা এবং ডিম ১০ টাকা ৫০ পয়সা দরে বিক্রি হবে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আবদুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। সোমবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে খাদ্য ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে প্রশাসকদের অধিবেশন শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।

মো. আবদুর রহমান বলেছেন, রমজান মাসে আমরা কঠোরভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করবো। এ ভ্রাম্যমাণ পণ্য বিক্রি কার্যক্রম রমজানে বাজার নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে।

তিনি বলেন, শুরুতে ঢাকা শহরে ৩০টি স্পটে পণ্যগুলো বিক্রি করা হবে। এটা হলো আমাদের একটি অন্তর্বর্তীকালীন ব্যবস্থা। আাগামী ১০ মার্চ সেটা উদ্বোধন করা হবে। এটি ঈদের আগের দিন পর্যন্ত চলবে।

ঢাকার বাইরে এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা আছে কি না, জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ঢাকায় ৩০ জায়গায় এটা করা হবে। পর্যায়ক্রমে সামর্থ্য অনুসারে এ ব্যাপারগুলো আরও বেশি জায়গায় প্রসারিত করার চেষ্টা করবো।

এসময় খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এবং কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ উপস্থিত ছিলেন।