ঢাকা ০৮:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১০৬ বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছেন আদালত। এ নিয়ে এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য আদালত ১০৬ বার সময় দিলেন।

মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য থাকলেও তা দিতে না পারায় ঢাকার একটি আদালত মামলাটির তদন্তকারী সংস্থা র‌্যাবকে আগামী ২ এপ্রিল তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছেন।

ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক আজ এই তারিখ ধার্য করেন।

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল মাছরাঙ্গার বার্তা সম্পাদক সাগর ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রুনিকে ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ভোরে তাদের রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসায় হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের সময় ফ্ল্যাটটিতে ছিলেন তাদের ৫ বছর বয়সী একমাত্র পুত্র মাহির সারোয়ার মেঘ।

শের-ই-বাংলা নগর পুলিশ এবং পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থার পরে ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল র‌্যাবকে এই মামলার তদন্ত ভার দেওয়া হয়।

এ হত্যা মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ ৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়। একাধিকবার রিমান্ডে নিয়েও আসামিদের কারও কাছ থেকেই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করা যায়নি। পরবর্তীতে তানভীর ও পলাশ জামিনে মুক্ত হয়ে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন। বাকিরা এখনো কারাগারে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

১০৬ বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন

আপডেট সময় ০২:৪৪:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছেন আদালত। এ নিয়ে এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য আদালত ১০৬ বার সময় দিলেন।

মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য থাকলেও তা দিতে না পারায় ঢাকার একটি আদালত মামলাটির তদন্তকারী সংস্থা র‌্যাবকে আগামী ২ এপ্রিল তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছেন।

ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক আজ এই তারিখ ধার্য করেন।

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল মাছরাঙ্গার বার্তা সম্পাদক সাগর ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রুনিকে ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ভোরে তাদের রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসায় হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের সময় ফ্ল্যাটটিতে ছিলেন তাদের ৫ বছর বয়সী একমাত্র পুত্র মাহির সারোয়ার মেঘ।

শের-ই-বাংলা নগর পুলিশ এবং পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থার পরে ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল র‌্যাবকে এই মামলার তদন্ত ভার দেওয়া হয়।

এ হত্যা মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ ৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়। একাধিকবার রিমান্ডে নিয়েও আসামিদের কারও কাছ থেকেই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করা যায়নি। পরবর্তীতে তানভীর ও পলাশ জামিনে মুক্ত হয়ে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন। বাকিরা এখনো কারাগারে।